নিম পাতা গুড়া করার নিয়ম - নিম পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা

নিম পাতা গুড়া করার নিয়ম সম্পর্কে আজকে আমি আপনাদের বলব। কিভাবে নিম পাতা গুড়া করলে ভালো হয় ও কিভাবে খেলে উপকার ভালো হয়। সে সম্পর্কে আলোচনা করব। 

বর্তমান সময়ে নিম পাতার গুড়া করার নিয়ম সম্পর্কে অনেকেরি জানা নেই বললেই চলে। কারণ নিম পাতার গুড়া খাবার উপকারিতা বর্তমান সময়ে অনেক মানুষই জানে না।

নিম পাতা গুড়া করার নিয়ম ও নিম পাতার গুড়া খাবার নিয়ম। প্রথমেই বলে দি যে এক চামচ নিম পাতার সাথে অল্প একটু মধু মিস করে তার সাথে আপনি গরম পানি কিংবা চায়ের সাথে ও খেতে পারবেন। আপনি সকালে খালি পেটে এভাবে খাবেন আবার রাতেও এভাবে খাবেন শুধু ডায়াবেটিক আছে যাদের তাদের জন্য এই নিম পাতার গুড়া খেলে অনেক উপকার হবে। ডায়াবেটিসের রোগীদের নিয়মিত দুইবার প্রতিদিন খেলে তার ডায়াবেটিস কন্ট্রোল থাকবে।

আর হ্যাঁ, যারা প্রেগনেন্ট আছেন তারা নিম পাতার গুড়া খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন ও যারা বাচ্চা নিবার জন্য চেষ্টা করছেন তারাও এই নিম পাতার গুড়া খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন। কারণ এই নিম পাতার গুঁড়া কোন গর্ভবতী মেয়ে  খাওয়া উচিত নয়। কোন গর্ভবতী মহিলা যদি নিম পাতার গুড়া খায় তাহলে তার অনেক ক্ষতি হতে পারে।

নিম পাতা গুড়া করার নিয়ম ও নিম পাতার পাউডারের উপকারিতা জানবো। নিম পাতার পাউডার খেলে আমাদের অনেক উপকার হয় যেমন নিম পাতার গুড়া কিংবা নিম পাতার পাউডারের অনেক পরিমাণ ক্যালসিয়াম ও পুষ্টি থাকে। এতে আমাদের শরীরের অনেক উপকার হয়। তো চলুন জেনে নেয়া যাক নিম পাতার পাউডার খেলে কি কি উপকার হয়। 

• চুলে খুশকি দূর হয়
• চুলকে চকচকে করে তুলে 
• শরীরের ব্রণ দূর করতেও সাহায্য করে 
• মাথার চুল ঝরে পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে 
• মাথার উকুন কমাতে নিম পাতার গুড়া অনেকটাই সাহায্য করে 
• চুলকে গোড়া থেকে মজবুত করতে সাহায্য করে 

নিম পাতা গুড়া করার নিয়ম ও নিম পাতার গুড়া খেলে কি হয় জেনে নেয়া যাক। আমরা অনেকেই জানি যে নিম পাতার গুড়া খেলে অনেক উপকারী হয় আবার অনেকেই জানিনা যে নিম পাতার গুড়া খেলে কি কি উপকার হয়। নিম পাতার গুড়া খেলে প্রথমত আপনার ত্বক উজ্জ্বল হয় ও আপনার তর্কে যদি আলো ব্রণ কিংবা কালো দাগ থাকে সেটা নিরাশ করতেও নিম পাতার গুড়া অনেকটাই সাহায্য করে। আবার নিম পাতার গোড়া নিয়মিত খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। আপনার সারাদিনের ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে। 

আবার নিম পাতার গুঁড়া নিয়মিত খেলে আপনার কাশি ভালো হয়ে যাবে ও আপনার যদি আগে থেকেই কাশি থেকে থাকে তাহলেও সেটা ভালো হয়ে যাবে। আবার নিম পাতার গুড়া খেলে শরীরের অনেক সমস্যা দূর করে। আপনার যদি যৌন কোন সমস্যা থেকে থাকে তাহলে নিম পাতার গুড়া নিয়মিত খেলে সে সমস্যাটা দূর হয়ে যাবে। আবার নিম পাতার গুড়া নিয়মিত খেলে আপনার যদি বমির কোন সমস্যা থাকে কিংবা বমি বমি ভাব হয় তাহলে সেটাও ইনশাল্লাহ দূর হয়ে যাবে। আবার মাপের চেয়ে যদি বেশি খেয়ে ফেলেন তাহলে আবার বমি হয়ে যাবে কিংবা বমি হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যাবে।

নিম পাতা গুড়া করার নিয়ম ও কিভাবে নিম পাতার পাউডার তৈরি করবেন সে সম্পর্কে আলোচনা করা হবে তো জেনে নেয়া যাক যে কিভাবে নিম পাতার পাউডার তৈরি করবেন। নিম পাতার পাউডার তৈরি করার জন্য আপনাকে প্রথমে সেরা নিমপাতা গুলো বেছে নিতে হবে ও সেগুলো ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে। ভালো করে ধুয়ে নেবার পরে সেই সেরা নিমপাতা গুলো রোদে দিয়ে শুকতে দিতে হবে। যখন একবারে মচমচে হয়ে যাবে তখন সেগুলো তুলে নিয়ে ব্লেন্ডারে কিনবা পাঠাতে বেটে নিয়ে গুঁড়ো করে নিতে হবে। ও সেগুলো একটি কাচের বোতলে মজুদ করে রাখতে হবে। তাহলে দীর্ঘদিন ব্যবহার করতে পারবেন। 

আবার আপনি মনে করেন অন্যভাবে নিম পাতার গোড়া তৈরি করতে পারবেন। প্রথমে সেরা নিম পাতা গুলো বেছে নিন ও পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিন। তারপরে ব্লেন্ডারের ভেতরে দিয়ে অল্প কিছু খাবার জল দিয়ে সেগুলোকে মিশ্রণ করে নিন। তারপরে দু একদিন রোদে শুকোতে দিয়ে কিংবা আপনি যদি মনে করেন তাহলে চুলার উপরে দিয়ে ভেজে নিতে পারেন। চুলার উপরে দিয়ে ভেজে নিলেও হবে আবার যদি মনে করেন যে রোদে শুকিয়ে নেব তাও হবে। তারপরে এটাকে একটি কাচের বোতলে মজুদ করে রাখুন। যেন দীর্ঘদিন ব্যবহার করতে পারেন। 

নিমপাতা গুড়া করার নিয়ম ও নিম পাতা দিয়ে কি কি তৈরি করা যায় জেনে নেয়া যাক। প্রথমেই বলবো নিমপাতা দিয়ে প্রাকৃতিক ভাবে আপনি ওষুধ তৈরি করতে পারবেন। ও নিমপাতা দিয়ে বড়ি তৈরি করতে পারবেন। যেই বলি আপনি দীর্ঘদিন পর্যন্ত খাচের বোতলে মজুদ করে খেতে পারবেন ও নিম পাতার বড়ি ডায়াবেটিসের রোগীদের খেলে ডায়াবেটিস কন্ট্রোলে থাকে। আবার আপনার শরীরে যদি জ্বর হয় সর্দি হয় কাশি হয় তার জন্য আপনি নিম পাতার বড়ি খেতে পারেন নিম পাতার বড়ি খেলে জ্বর সর্দি কাশি আরো নানা ধরনের রোগ শরীর থেকে নিরাশ হবে।

আবার নিমপাতা কিংবা নিম পাতার গাছ দিয়েও অনেক জিনিস তৈরি করা যায়। যেমন নিম পাতার গাছের গুল দিয়ে আপনি আপনার ঘরের আসবাবপত্র ও তৈরি করতে পারবেন। আবার নিমপাতা কিংবা নিম পাতার গাছের ডাল দিয়ে আপনি সকালে দাতন করলে আপনার দাঁত ও দাঁতের গোড়া দুটোই ভালো লাগবে ও আপনার যদি দাঁতের গোড়া দিয়ে রক্ত পরে কিংবা দাঁতের গোড়া ব্যথা হয় তাহলে নিমপাতার দাঁতন করবেন ও নিম পাতার গুড়া দিয়ে কুলি করবেন তাহলে এরূপ রোগ থেকে মুক্তি পাবেন।

নিম পাতা গুড়া করার নিয়ম ও একিউর নিম পাতার গুঁড়া কিভাবে তৈরি করবেন সে সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক আবার একিউর নিম পাতার উপকারিতা ও জেনে নেয়া যাক। আপনাদের প্রথমেই বলেছি নিম পাতার গুড়া করার নিয়ম এখন এখানে একইও নিম পাতার গুড়া যেভাবে করে সেটা হচ্ছে তারা মেশিনের সাহায্যে এ কি ওর গুড়া করে ও আপনারা ঘরোয়া পদ্ধতিতে গুরু করেন দুটো একই শুধু একই ও নিম পাতার গুড়াগুলা ওরা ডিজিটাল পদ্ধতিতে কিংবা মেশিনের সাহায্য করে। তাই এটাকে একিউর গুড়া বলে। আবার যেগুলো মেশিনের সাহায্যে গুড়া করা হয় সেই গুড়া গুলাকেই একিউর গুড়া বলে কিংবা গুড়া করার নিয়ম।

আবার একিউর নিম পাতার গুড়া খেলে কি কি উপকার হয় সেগুলো চলুন সংক্ষেপে জেনে নেয়া যাক। এ কিউর গোড়া খেলে আপনার শরীরে অনেক উপকারে আসবে যেমন। 

1. আপনার রক্তে যদি কোন ভাইরাস থাকে সেটাকে নিরাশ করবে 
2. চুলকানি কিংবা এলার্জি জন্যে খুবই উপকারী 
3. নিম পাতা দিয়ে গোসল করলে চর্মরোগ থেকে মুক্তি পাবেন 
4. নিম পাতা ব্যবহার করলে চুলের গোড়া মজবুত হয় ও চুলের খুপসি দূর করতে সাহায্য করে 
5. নিম পাতার গুড়া কিংবা নিপাত পাতা ব্যবহারে শরীরে ব্রণ দূর হয়

নিম পাতা গুড়া করার নিয়ম ও ব্রণ দূর করতে নিম পাতার ব্যবহার জেনে নেয়া যাক। আমরা অনেকেই জানি যে নিমপাতা ব্যবহারে মুখের ব্রণ কিংবা শরীরে ব্রণ দূর করা সম্ভব তো চলুন কিভাবে নিমপাতা ব্যবহারে আমাদের কিংবা শরীরের ব্রণ কিংবা মুখের ব্রণ কিভাবে দূর করা যায়। আবার ব্রণ একটি নাছোড়বান্দা রোগ যে রোগ শরীরে প্রবেশ করলে সহজে ভালো হতে চাই না তো চলুন নিমপাতা ব্যবহারে ত্বকের ব্রণ দূর করাও ত্বকের কালো দাগ দূর করার নিয়ম গুলো জেনে নেয়া যাক। 

প্রথমে সেরা নিমপাতা গুলো বেছে নিন ও সেটাকে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন কিংবা যদি পারেন তাহলে গরম পানি দিয়েও ধুয়ে ফেলতে পারে তারপরে সেটাকে ব্লেন্ডারে সাহায্যে কিংবা পাঠাতে বেটে নিন ও তার সাথে কাঁচা হলুদ মিশিয়ে নিন আবার যদি পারেন তাহলে একটু গোলাপজল দিতে পারেন দিয়ে এটাকে পেস্ট তৈরি করে নিন। আরেকটা কথা পেজটা হালকা করবেন না একটু গারো করবেন যেন সেটা লাগাতে কিংবা মুখে লাগাতে সহজ হয়। 

এবার পেষ্টি তৈরি হয়ে গেলে আপনার মুখে ও যেখানে যেখানে ব্রণ আছে সেখানে লাগিয়ে নিন। আবার এটা আপনার শরীরের কালো দাগ দূর করতেও সাহায্য করবে আপনি যদি চান তাহলে আপনার শরীরের সকল জায়গাতে এই নিম পাতার পেস্ট ব্যবহার করতে পারবেন। এখন আপনার মুখে ভালো করে পেজটি লাগিয়ে নিন ও আপনার গলাতে হাতে ভালো করে লাগিয়ে নিন এরপরে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট অপেক্ষা করুন। পেস্ট আপনার শরীরে ভালো করে শুকিয়ে গেলে গরম পানি দিয়ে গোসল করে নিন। এভাবে সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন ব্যবহার করুন।

নিমপাতা গুড়া করার নিয়ম ও খালি পেটে নিম পাতার গুড়া খেলে কি কি উপকার হয়। সে বিষয়ে সেকশনে আলোচনা করব। চলুন জেনে নেয়া যাক যে খালি পেটে নিমপাতার গুড়া খেলে কি কি উপকার হয়। প্রথমে আমরা বলতে পারি যে খালি পেটে নিম পাতার গুড়া খেলে আপনার পেট পরিষ্কার হবে ও পেটে গ্যাস্ট্রিকের প্রবলেম থাকলে সেটাও নিরাশ হবে। নিয়মিত নিম পাতার গুঁড়া সকালে খালি পেটে খেলে আপনার সারাদিনের ক্লান্তি দূর হবে ও আপনার শরীরে রোগ বালাই কম হবে। আবার যদি আপনার সর্দি কাশি জ্বর কিংবা শরীর ব্যথা মাথাব্যথা হয়ে থাকে তাহলেও সকালে খালি পেটে নিমপাতার গুড়া খেলে এতে অনেক উপকার হবে। 

আর হ্যাঁ খালি পেটে নিম পাতার গুড়া, ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যে এটা অনেক উপকারী। কারণ ডায়াবেটিস রোগী যদি নিয়মিত সকালে খালি পেটে নিম পাতার গুঁড়া খায় তাহলে তার ডায়াবেটিকস কন্ট্রোলে থাকবে ও শরীর থেকে ডায়াবেটিকস নিরাশ করতে অনেকটা সাহায্য করবে। তো বুঝতে পারছেন যে একজন ডায়াবেটিকস রোগীর নিম পাতার গুড়া কিংবা নিম পাতার রস সকালে খালি পেটে খেলে কি কি উপকার হতে পারে। আবার নিম পাতার গুড়া খেলে আপনার শরীর কিংবা ত্বক উজ্জ্বল করতে সাহায্য করবে ও ত্বকের ব্রণ কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করবে।

নিম পাতা গুড়া করার নিয়ম ও নিমপাতা পাউডার ত্বকের জন্য কি ভালো সে সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক। নিম পাতার পাউডার ত্বকের জন্য অনেকটাই উপকারী ও নিম পাতার পাউডার ত্বকের জন্য ভালো। নিম পাতার পাউডার আপনি যদি পেস্ট তৈরি করে সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন আপনার মুখে কিংবা আপনার শরীরে ব্যবহার করেন তাহলে আপনার শরীরের রোগ বালাই দূর করতে সাহায্য করবে ও আপনার শরীর কিংবা আপনার ত্বক উজ্জ্বল করতে সাহায্য করবে।

আবার নিম পাতার পাউডার নিয়মিত ব্যবহারের ফলে আপনার শরীরে কোন রোগ বালাই তো প্রবেশ করতে পারবে না আরো আপনার শরীরে কোন যদি দাগ কিংবা ব্রণ থেকে থাকে তাহলে সেগুলো নিরাশ করবে। আবার আপনার ত্বককে অতি তাড়াতাড়ি কিংবা অনেক তাড়াতাড়ি উজ্জ্বল করতে সাহায্য করবে। আবার আপনার নিম পাতার গুড়া নিয়মিত ব্যবহারের ফলে আপনার চুলের গোড়া শক্ত হবে ও চুল পড়া থেকে মুক্তি পাবেন। শরীরের যদি কোন জায়গায় জটিল দাগ থেকে থাকে নিম পাতার পেস্ট ব্যবহার করে সে দাগ কেউ আপনি তুলতে পারবেন।

নিম পাতা গুড়া করার নিয়ম ও নিম পাতার গুড়া খেলে কি কি উপকার হয় সেগুলো ভালো করে জেনে নিন। প্রথমে আমি বলি যে নিম পাতা গোড়া খেলে শরীরের অনেক উপকার হয় যেমন শরীরে যদি কোন চুলকানি এলার্জি থেকে থাকে তাহলে নিম পাতার গুড়া খেলে সে রোগ দূর হবে। আবার নিম পাতার গুড়া নিয়মিত খেলে আপনার শরীরের ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে ও প্রতিদিনের যে ঢকন্নিটা শরীরের উপর দিয়ে যায় সেটা ও দূর হবে। 

নিম পাতার গুড়া নিয়মিত খেলে আপনার শরীরে কিংবা ত্বকের ব্রণের সমস্যা দূর হবে ও ত্বকে রোগ থেকে থাকে সেই রোগও নিরাশ হবে। আবার চুলের খুব দূর করতে সাহায্য করবে ও চুলের গোড়া শক্ত করতে সাহায্য করবে। আর যদি আপনার চুল পড়ে যায় কিংবা জোরে যায় সে ক্ষেত্রেও নিম পাতার গুড়া নিয়মিত খেলে আপনার চুল পড়া বন্ধ হবে। আবার আপনার মাথায় যদি অতিরিক্ত উকুন থেকে থাকে তাহলে নিম পাতার গুড়া খাবার ফলে সে রকম নিরাশ হবে কিংবা কমে যাবে। বুঝতে পারলেন যে নিম পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা। 

আজকের এই আর্টিকেলে আমি নিম পাতা গুড়া করার নিয়ম ও নিম পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেছি। আশা করি সবাই বুঝতে পেরেছেন যে নিমপাতা কিভাবে গুড়া করতে হয় ও নিম পাতা খেলে কি কি উপকার হয় সে সম্পর্কে সবাই বুঝতে পেরেছেন। আমি বলব যে নিম পাতার গুড়া নিয়মিত খেলে ক্ষতি নেই কিন্তু শরীরের জন্য অনেক উপকার। তাই আপনারা চেষ্টা করবেন যে নিয়মিত নিম পাতার গুড়া কিংবা নিম পাতার রস খাবার। 

আর হ্যাঁ নিম পাতার গুড়া খাওয়ার বারণ কাজের জন্য সেগুলোও বলে দিচ্ছি তারপরেও আবারো বলছি যে যারা গর্ভবতী অবস্থায় আছেন কিংবা যারা সামনে গর্ভবতী হবেন তাদের জন্য নিম পাতার গুড়া খাওয়া ঠিক না। কোন গর্ভবতী মহিলা যদি নিম পাতার গুড়া খায় তাহলে তার বাচ্চার অনেক সমস্যা হবে ও সমস্যা হয়। তাই বলছি কোন গর্ভবতী মহিলা নিম পাতারগুড়া খাবেন না এতে আপনাদেরই ভালো।