মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার নিয়ম
কিভাবে মরিঙ্গা পাতা খেতে হয়? মরিঙ্গা গুড়া খাবার নিয়ম পানিতে ১০ থেকে ১২
গ্রাম পাউডার মিশিয়ে সকালে বিকালে খালি পেটে কিংবা নাস্তা করে খেতে হবে। সাধের
জন্য জিরা গুড়া মত খাটি মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। জুসবার সোব বানিয়েও খাওয়া
যায় এবং প্রতিদিন তরকারি রান্নায় ব্যবহার করা যায়।
পোস্ট সূচিপত্র: মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার নিয়ম
মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার নিয়ম
সজনে পাতা কে ইংরেজিতে আমরা মরিঙ্গা পাতা বলে থাকি। মরিঙ্গা গাছ হল এক ধরনের শাক
জাতীয় গাছ যা মূলত দক্ষিণ এশিয়ার, বিশেষ করে বাংলাদেশ ও ভারতের গ্রাম অঞ্চলের
প্রচুর পরিমাপ পাওয়া যায়। মরিঙ্গা গাছের পাতা ফুল ও ফল এগুলো সবগুলোই খাওয়ার
জন্য উপকারী। মরিঙ্গা পাতা গ্রাম অঞ্চলের একটি প্রিয় খাদ্য।
আরো পড়ুন: চুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার
বর্তমানে মরিঙ্গা পাতা খাওয়ার চাহিদা বিশ্বে অনেক বেড়ে গেছে। অন্যান্য দেশে এটা
সুপার ফুট হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। আর মরিঙ্গা পাতা খাওয়ার ফলে অনেক রোগ বালাই
থেকে মুক্তি পাচ্ছে। এখন আমরা মরিঙ্গা পাতা ব্যবহার ও খাবার সম্পর্কে ও উপকার ও
উপকারিতা সম্পর্কে জানবো।
মরিঙ্গা পাতার গুনাগুন
মরিঙ্গা পাতায় অনেক পরিমাণ পুষ্টি রয়েছে। একটি ভিটামিন এ সি এবং ই পাশাপাশি
ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়াম এবং পোটিন উচ্চমাত্রায় অনেক বেশি থাকে। মহেন্দ্র পাতা
স্বাস্থ্যের রোগ প্রতিরোধ সয়াতে ভূমিকা পালন করে। মরিঙ্গা পাতা বেশিরভাগ ভাজি
করে ও বিভিন্ন ধরনের তরকারিতে দিয়েই খাওয়া হয়। মরিঙ্গা পাতার ভাজি গ্রাম
অঞ্চলে এটি একটি বাংলা খাবার বললেই চলে। মরিঙ্গা পাতা শুধু খাবারে শাদি বাড়াই না
এটি বরং শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টি ও যোগায়।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় রোহিঙ্গা পাতা ব্যবহৃত হয় অনেক। একটি বিভিন্ন রোগ
নিরাময়ে ব্যবহৃত হয় যেমন উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে ডায়াবেটিস মোকাবেলা করে
এবং হজমের সমস্যা দূর করে রোহিঙ্গা পাতা নির্দেশ বিভিন্ন ধরনের ওষুধ তৈরিতে
ব্যবহৃত হয়।
কোন রোগের জন্য মরিঙ্গা পাতা বেশি উপকারী
মরিঙ্গা পাতা বেশ কিছু রোগের জন্য উপকারী বলে বিবেচিত হয় এগুলো হল:
- ডায়াবেটিস: রোহিঙ্গার চা রক্তে শতকরা মাত্রায় নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এটি শরীরের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ডায়াবেটিস এর মত কঠিন রোগের বিরুদ্ধে কাজ করে থাকে।
- উচ্চ রক্তচাপ: মরিঙ্গা পাতা বা পাউডার খাওয়ার ফলে যদি উচ্চ রক্তচাপ ও হয় সেটাও নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
- হৃদরোগ: মরিঙ্গার চা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে, যা আমাদের মানব দেহের হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকটাই কমিয়ে দেয়।
- লিভার ও কিডনি: মরিঙ্গার চায় এন্টিব্যাকটেরিয়াল কার্যকারিতা থাকায় এটি লিভার ও কিডনি সুস্থ রাখতে অনেক পরিমাণ সাহায্য করে।
- পাচনতন্ত্রের সমস্যা: মরিঙ্গা চা খেলে হজম প্রক্রিয়া উন্নতি হয় ফলে পাচনতন্ত্রের কোন সমস্যা হয় না।
- অ্যানিমিয়া: মরিঙ্গার চা খেলে আমাদের রক্তে হিমোগ্লোবিন মাত্রায় বাড়াতে সাহায্য করে।
- গর্ভকালীন অসুস্থতা: গর্ভবতী ও প্রস্তুতিদের জন্য রোহিঙ্গা পাতা খুবই উপকারী। একটি গর্ভকালীন অসুস্থতা যেমন মাথা ঘোরানো বমি বমি ভাব খাবারের অরুচি প্রভৃতি সমস্যা কমাতে অনেক পরিমাপ সাহায্য করে। এছাড়াও নিয়মিত মরিঙ্গা চা খাওয়া হলে তার মায়ের দুধ উৎপাদন ক্ষমতা অনেকটা বাড়াতে সাহায্য করে।
মরিঙ্গা পাতার উপকারিতা
- মরিঙ্গা পাতায় দুধের চেয়ে প্রায় চার গুণ বেশি ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। তাই এটি হার ও দাঁতের সুস্থতার জন্য খুবই উপকারী
- মূলের সাল নাশ ক হজম বৃদ্ধিকারক এবং হৃদপিণ্ড রক্ত চলাচলের শক্তিবর্ধক হিসেবে অনেক কাজ করে।
- মরিঙ্গার তেল এবং মরিঙ্গা পাতার গুঁড়ো ত্বকের ক্ষত, বলি রেখা, কুচকানো ভাব, ও বিভিন্ন দাগ সব দূর করে ত্বকের সামগ্রিক উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে
- রোহিঙ্গা পাতায় প্রচুর পরিমাপ জিং থাকে এবং পালং শাকের চেয়ে তিনগুণ বেশি আয়রন বিদ্যমান যা অ্যানিমিয়া দূরীকরণে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
- মরিঙ্গা পাতায় এন্টি -অক্সিডেন্টে ভরপুর। তাই এটি পুরুষের যৌন ক্ষমতা বাড়াতে অনেক সাহায্য করে।
- মরিঙ্গা পাতার চা শরীরের প্রতিরোধক ব্যবস্থাপককে শক্তিশালী করে। শরীর থেকে বিষাক্ত দ্রব্য ভারী ধাতু অপসারিত এবং শরীরের রেডিয়েশনে কেমোথেরাপি নিয়েতে সাহায্য করে থাকে।
- মরিঙ্গা পাতা রক্ত প্রবাহে বৃদ্ধি করে ও হৃদরোগ চিকিৎসায় সাহায্য করে।
- মরিঙ্গা পাতার চাই প্রায় ৯০ থেকে ৭৫টিরও বেশি উপাদান এবং পঞ্চাশ থেকে ৫৫ টি এন্টি অক্সিডেন্ট বিদ্যমান। এতে ৪০ টির মতো এন্টির ইনফ্লামেটরি বৈশিষ্ট্য আছে এছাড়াও একটি অকাল বার্ধকানজনিত সমস্যা দূর করে।
- মরিঙ্গা পাতায় প্রচুর ফাইবার থাকে এবং এতে ক্লোরজেনিক এসিড থাকে। যেটা আমাদের শরীরে ওজন কমাতে সাহায্য করে ও শরীরের জমে থাকা চর্বি নিয়ন্ত্রণ করতেও সাহায্য করে।।
- রোহিঙ্গা পাতার তেল আপনার ঠোঁটের যত্নের জন্য ব্যবহার করতে পারেন। এটি ঠোঁটের যত্নের আদ্রতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।
- মরিঙ্গার শিক করে কাশি হাঁপানি গেটে বা সাধারণত বাত ব্যথা রোগে দুধের স্বাদ ব্যবহার করা হয়।
- মরিঙ্গা পাতা প্রতি 100 গ্রাম পাতায় একটি কমলার চেয়ে প্রায় ১০ গুন বেশি ভিটামিন সি থাকে। তাই মরিঙ্গা পাতা খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ইনফেকশন কমাতে সাহায্য করে
মরিঙ্গা পাতার গুড়া খাওয়ার নিয়ম
মরিঙ্গা গাছের পাতার গুড়া যেটাকে আমরা (মরিঙ্গা পাউডার) বলে থাকি একটি অত্যন্ত
পুষ্টিকর এবং উপাদানকারী খাদ্য উপাদান। মরিঙ্গার গুড়া খেলে শরীরের অনেক
প্রয়োজনীয় ভিটামিন খনিজ পদার্থ এবং অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদানে অনেক সহায়তা
করে। মরিঙ্গা পাতার গুঁড়া নিয়মিত খেলে শরীরে অনেক রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে।
আরো পড়ুন: ভ্রমণ নিয়ে স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন
মরিঙ্গা পাতার গুড়া খাবার নিয়ম
- প্রতিদিনের খাবার নিয়ম: প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্রতিদিন দেড় থেকে দুই চামচ (প্রায় ৪ থেকে দশ গ্রাম) মরিঙ্গা গুড়া খাওয়া যেতে পারে। প্রথমে শুরু করতে হলে আপনাকে অল্প দিয়ে শুরু করতে হবে যেমন এক চামচের অর্ধেক, এবং পরবর্তীতে যদি আপনার শরীরে কোন সমস্যা না হয় তাহলে ধীরে ধীরে সেটার পরিমাপ বাড়াতে থাকবেন।
- মরিঙ্গা গুঁড়া খালি পেটে খাবার নিয়ম: সকালে খালি পেটে এক গ্লাস পানির সঙ্গে এর থেকে দেড় চামচ মিশিয়ে খাওয়া ভালো। এটি শরীরের পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করে ও সারাদিনের শক্তি জোগাতে ও সাহায্য করে।
- মরিঙ্গা গুড়া খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়ার নিয়ম: রোহিঙ্গা পাতার গুড়া সুপ বানিয়ে অথবা ডাল ভাতের সাথে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। এভাবে খেলে আপনি আপনার খাবারের স্বাদও বাড়াতে সাহায্য করে।
- মরিঙ্গা পাউডার হালকা গরম পানিতে মিশিয়ে খাবার নিয়ম: মরিঙ্গা গুড়া এটা চাই হিসেবে আপনি খাতে পারেন এটা খেলে আপনার সর্দি জ্বর কাশি ঠান্ডা লাগা অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
মরিঙ্গা গুড়া খাবার সাবধানতা
মরিঙ্গা গুড়া সাধারণত নিরাপদ হলে আপনারা এটা নিয়মের মধ্যে খাবেন। যেমন অতিরিক্ত
খেয়ে ফেললে এটা মহিলাদের জন্য অনেক সমস্যা হতে পারে। যদি মহিলা গর্ভবতী হয়ে
থাকে তাহলে একটি শিশুর পক্ষে অনেক ক্ষতিকর হয়ে দাঁড়াবে। আবার মরিঙ্গা গুঁড়া
খাবার পরে আপনার শরীরে যদি কোন অন্যরকম ভাব কাজ করে তাহলে আপনি মরিঙ্গা গুড়া
খাওয়া বাদ দিয়ে দিবেন তা না হলে এটা পড়ে অনেক সমস্যা হতে পারে। আবার মরিঙ্গা
গুঁড়া খাওয়া বাদ দিয়ে দিলে আপনাকে অবশ্যই যে কোন ডাক্তারের থেকে পরামর্শ নিতে
হবে যে আপনার শরীরে কোন সমস্যা আছে কিনা।
ডায়াবেটিকস রোগের জন্য কাঁচা মরিঙ্গা পাতা উপকারিতা
ডায়াবেটিকস এমন একটি রোগ দ্যা শরীরে এমন সময় আসবে ইন্সুলেন্স নিতে ও হয়। এখন
মরিঙ্গা পাতা খেলে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ইনসুলেন্স টা নেয়া খুব কম লাগে।
ডায়াবেটিস রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য মরিঙ্গা পাতা খাওয়ায় জীবনে অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ। কাঁচা মরঙ্গা পাতা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ অনেক সহায়তা করে।
রোহিঙ্গা পাত্তাই অনেক পরিমান ভিটামিন এ সি ক্যালসিয়াম পটাশিয়াম এবং আয়রন সহ বিভিন্ন পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে, যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকার। মরিঙ্গা পাতা এন্টি ডায়াবেটিস এর জন্য অনেক উপকারী। পাতায় রয়েছি ক্লোরোজেনিক এসিড এবং আইসোথিন ও ছায়ানেটস নামক যৌগ, যা আমাদের রক্ত শতকরা মাত্রই বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এবং কাঁচা মরিঙ্গা পাতা সেবন করলে শরীরের রক্ত অনেক তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
কাঁচামরিঙ্গা পাতায় অনেক পরিমাপ আজ থাকে, যা খাবার থেকে শতকরা শোষণ ধীরে ধীরে করতে সাহায্য করে। এর ফলে খাবার পর রক্তে শতকরা দ্রুত বৃদ্ধি সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এছাড়াও রোহিঙ্গা পাতায় ইনসুলিন সমবেদনশীলতা বাড়াতে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অনেক উপকারী।
রোহিঙ্গা পাতায় আরো একটি উপকারিতা হল, এটি ওজন কমাতেও সাহায্য করে। ডায়াবেটিকস রোগীদের মধ্যে অনেকেরই ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখার প্রয়োজন হয়, তাই আপনারা সবাই মরিঙ্গা পাতা ব্যবহার করুন ও আপনাদের ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখুন ও ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণ রাখুন।
অতএব, ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য কাঁচামরিঙ্গা পাতা একটি নিরাপদ ও প্রাকৃতিক শিল খাবার। যা রক্তে সকরা মাত্রায় নিয়ন্ত্র ণ রাখতে সাহায্য করে। তবে যে কোন নতুন খাবার রেগুলার খাবার অভ্যেস করার আগে চিকিৎসা নেওয়া পরামর্শ নেয়া উচিত।
রোহিঙ্গা পাত্তাই অনেক পরিমান ভিটামিন এ সি ক্যালসিয়াম পটাশিয়াম এবং আয়রন সহ বিভিন্ন পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে, যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকার। মরিঙ্গা পাতা এন্টি ডায়াবেটিস এর জন্য অনেক উপকারী। পাতায় রয়েছি ক্লোরোজেনিক এসিড এবং আইসোথিন ও ছায়ানেটস নামক যৌগ, যা আমাদের রক্ত শতকরা মাত্রই বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এবং কাঁচা মরিঙ্গা পাতা সেবন করলে শরীরের রক্ত অনেক তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
কাঁচামরিঙ্গা পাতায় অনেক পরিমাপ আজ থাকে, যা খাবার থেকে শতকরা শোষণ ধীরে ধীরে করতে সাহায্য করে। এর ফলে খাবার পর রক্তে শতকরা দ্রুত বৃদ্ধি সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এছাড়াও রোহিঙ্গা পাতায় ইনসুলিন সমবেদনশীলতা বাড়াতে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অনেক উপকারী।
রোহিঙ্গা পাতায় আরো একটি উপকারিতা হল, এটি ওজন কমাতেও সাহায্য করে। ডায়াবেটিকস রোগীদের মধ্যে অনেকেরই ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখার প্রয়োজন হয়, তাই আপনারা সবাই মরিঙ্গা পাতা ব্যবহার করুন ও আপনাদের ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখুন ও ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণ রাখুন।
অতএব, ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য কাঁচামরিঙ্গা পাতা একটি নিরাপদ ও প্রাকৃতিক শিল খাবার। যা রক্তে সকরা মাত্রায় নিয়ন্ত্র ণ রাখতে সাহায্য করে। তবে যে কোন নতুন খাবার রেগুলার খাবার অভ্যেস করার আগে চিকিৎসা নেওয়া পরামর্শ নেয়া উচিত।
মরিঙ্গা পাতার চা কোথায় পাওয়া যায়
মরিঙ্গা পাতার চা এটি একটি স্বাস্থ্যকর পানীয়, যা সাধারনত মরিঙ্গা গাছের পাতা
থেকে তৈরি করা হয়। এতে অর্গানিকভাবে ফুডের মরিঙ্গা থাকে চায়ের নির্দিষ্ট পরিমাণ
আদা ১৫%, চা ১০% ও রোহিঙ্গা পাতা থাকে ৬০%। এটি টি বেগ আকারে তৈরি করা হয়। একটি
বক্সে ৩০ টি ব্যাগ থাকে। প্রতিটি ব্যাগ থেকে চার থেকে পাঁচ কাপ চা পাওয়া যায়।
এটি আপনি অনলাইন হিস্টোরে কিংবা গুগলে সার্চ দিয়ে অর্ডার করে নিতে পারবেন।
মরিঙ্গার চা, ভিটামিন ও মিনারেল এ সমৃদ্ধ, এবং এটি শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে ও
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় উন্নত কাজ করে হজম শক্তি সহায়তা করে এন্টিঅক্সিডেন্ট
হিসেবে কাজ করে। এইটা বিশেষত যারা প্রাকৃতিক অর্গানিক খাবারের প্রতি আগ্রহী তাদের
মধ্যে অনেক জনপ্রিয় একটি খাবার।
মরিঙ্গা পাতার অপকারিতা
মরিঙ্গা পাতায় কিছু উপকারিতা রয়েছে। যা কিছু খাবেন পরিমাপ খাবেন। আপনার
শরীরের অবস্থা বুঝে খাবেন। একটা কথা মনে রাখবেন কোন কিছুই অতিরিক্ত খাবার ভালো
নয়। আপনি যদি কোন জটিল রোগে আক্রান্ত হন বা নিয়মিত কোন ডাক্তারে তত্ত্বাবধানে
থেকে কোন ওষুধ গ্রহণ করলে খাওয়ার আগে অবশ্যই আপনার ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে
খাবেন
আরো পড়ুন: বয়লার মুরগির ১ থেকে ৪০ দিনের ঔষধের তালিকা
আমার মন্তব্য
মরিঙ্গা পাতায় পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্য উপকারিতা অধিকার করার মতো নয়। এই পাতায়
রয়েছে প্রোটিন ভিটামিন এ সি এবং ই এবং গুরুত্বপূর্ণ মিনারেল যেমন ক্যালসিয়াম
আয়রন এবং ম্যাগনেসিয়াম। সজনে পাতার মধ্যে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট এবং এন্টি
ইনফ্লামেটরি বৈশিষ্ট্য বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিরোধের সহায়ক। একটি রেল
কমাতে ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং দৃষ্টিশক্তি ও ভালো রাখতে সাহায্য
করে। তাছাড়াও মরিঙ্গা পাতায় ডায়াবেটিস অস্থির রোগ এবং এলার্জির মতো রোগের
উপসর্গ কমাতে অনেক পরিমাণ সাহায্য করে। প্রতিদিন রোহিঙ্গা পাতা ব্যবহারে আমাদের
স্বাস্থ্যের উন্নতি সাধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url