ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম - ফাইবার থেকে টাকা ইনকামের পদ্ধতি

 

ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম নিয়ে আমি আজকে যে আর্টিকেলটি আপনাদের মাঝে উপস্থাপনা করব। আর নতুন যারা আছেন তারা মনে করেন ফাইবার হচ্ছে বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় একটি মার্কেটপ্লেস। ঠিক ধরেছেন বর্তমান সময়ে ফাইবার একটি জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস।

ফাইবার-একাউন্ট-খোলার-নিয়ম

আমরা অনেকেই আছি যে ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে কিছুই জানিনা। আজকে এ টু জেড ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব ও দেখিয়ে দিব ফাইবার থেকে টাকা ইনকামের পদ্ধতি স্টেপ বাই স্টেপ সবকিছু দেখিয়ে দিব দেখিয়ে দিব।

পেজ সূচিপত্র: ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম

ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম 

ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম আমরা অনেকেই জানিনা আবার যারা নতুন ফ্রিল্যান্সিং কাজ শুরু করেছেন তারা অনেকে আছেন যে কিভাবে সঠিক নিয়মে সাইবার একাউন্ট খুলতে হয় সে সম্পর্কে কিছুই জানেন না। আজকে এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন ও কিভাবে সঠিক নিয়মে ফাইবার একাউন্ট খুলতে হয় ও একাউন্ট কিভাবে সেটআপ করতে হয় ভেরিফাই করতে হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন। তো চলুন দেরি না করে জেনে নেয়া যাক যে কিভাবে ফাইবার একাউন্ট খুলতে হয়। 

ফাইবার-একাউন্ট-খোলার-নিয়ম
ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম ও ফাইবার একাউন্ট খোলার জন্য প্রথমে আপনাকে গুগল ক্রোম কিংবা মজিলা ফায়ারফক্স মানে আপনার যে ব্রাউজার পছন্দ সে ব্রাউজার ওপেন করে সার্চবারে গিয়ে (Fiverr.com) লিখে সার্চ দিতে হবে। তারপরে ফাইভারের যে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটা আছে ওয়েবসাইটের ভেতরে ক্লিক করতে হবে ও ওয়েবসাইটের ভেতরে গিয়ে ওয়েবসাইটের ডান পাশের ওপরে জয়েন নাও বাটনের ক্লিক করতে হবে। 
ফাইবার-একাউন্ট-খোলার-নিয়ম
এরপরে আপনার সামনে কন্টিনিউ উইথ google কন্টিনিউ উইথ email apple ও ফেসবুকের অপশন আসবে ওখান থেকে আপনি কন্টিনিউ উইথ গুগলে ক্লিক করবেন। কন্টিনিউ উইথ গুগল ক্লিক করার পরে আপনার সামনে একটি ইমেলের option আসবে ওখানে আপনি আপনার পার্সোনাল ইমেলটি দিয়ে সিলেক্ট করবেন। জিমেল সিলেক্ট করার পরে
আপনার সামনে নতুন একটি ইন্টারফেস আসবে ওখানে প্রথমে আপনাকে আপনার পার্সোনাল মেইলটা দিতে হবে ও তার নিচে একটি স্ট্রং পাসওয়ার্ড এর ঘর থাকবে ওখানে অবশ্যই আপনাকে একটি স্তন পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে যেন আপনার পাসওয়ার্ডটা কেউ একবার দেখার পরে লিক করে দিতে না পারে। আপনি কেমন পাসওয়ার্ড ব্যবহার করবেন (Atik5362@#) আপনি এমনভাবে একটি স্টম পাসওয়ার্ড তৈরি করবেন ও সেই স্তন পাসওয়ার্ডটি ওখানে ব্যবহার করবেন।
ফাইবার-একাউন্ট-খোলার-নিয়ম
কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করার পরে আপনার সামনে নতুন একটি ইন্টারফেস ওপেন হবে ওখানে আপনাকে একটি ইউজার নেম সিলেক্ট করতে হবে। আপনার নাম তারপরে দু-একটি সংখ্যাই ইউজ করবেন। যখন দেখবেন আপনার ইউজার নামের পাশেই গ্রীন লাইট দিয়েছে তখন আপনি নিচে ক্রিয়েট মাই একাউন্টে ক্লিক করবেন। 

কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করলে আপনার জিমেইলটি ভেরিফাই করব মানে আপনি যে মেইল টা দিয়ে ফাইবার অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করেছেন ওই জিমেইলে একটি ফাইবার থেকে কোড দিবে সেই কোডটি আপনি জাস্ট এখানে এনে পেস্ট করে দিবেন কিংবা দেখে টাইপ করবেন। লেখা হয়ে গেলে আপনি কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করুন কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করলে সরাসরি আপনাকে ফাইবারের হোম পেজে নিয়ে চলে আসবে।

ফাইবার একাউন্ট এর প্রোফাইল সেটআপ 

ফাইবার সম্পর্কে আমরা উপরে বিস্তারিত জেনেছি ও একটি একাউন্টও আমরা ক্রিয়েট করেছি। এখন আমরা ফাইবার একাউন্টের হোম প্রেজে কি কি কাজ করতে হবে সে সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানবো।
ফাইবার-একাউন্ট-খোলার-নিয়ম
ক্রিয়েট মাই একাউন্টে ক্লিক করার পরে আপনার সামনে একটি প্রপাট মেসেজ আসবে এখানে দুইটা অপশন থাকবে একটা আই এম এ সেলার ও আই এম এ ফ্রিল্যান্সার এ দুইটা অপশন আসবে। এখানে আপনি যদি কাউকে দিয়ে কাজ করায় নিতে চান তাহলে আপনি আই এম এ শিলার সিলেক্ট করবেন ও আপনি যদি প্লানচিং কাজ করে সেটাকে বিক্রি করতে চান তাহলে আপনি আই এম এ প্লান ছাড় এখানে টিক মার্ক দিয়ে নিচে নেক্সট বাটনে ক্লিক করবেন। 
ফাইবার-একাউন্ট-খোলার-নিয়ম
তারপরে আপনার সামনে আরো একটি পাপ মেসেজ আসবে এখানে চারটা অপশন থাকবে এখানে বলবে আপনি কোন ধরনের প্লানচিং কাজে এক্সপার্ট কিংবা আপনি কি ধরনের প্লানচা এখান থেকে আপনি যে ধরনের প্লানচিং কাজ করেন সেটা সিলেক্ট করে নেবেন। আপনি যদি নিজে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করেন ও সে কাজ ফাইবারে বিক্রি করতে চান তাহলে আপনি অবশ্যই স্লো ফ্রিল্যান্সার এটা সিলেক্ট করবেন। তারপর নেক্সট বাটনে ক্লিক করবেন। 
ফাইবার-একাউন্ট-খোলার-নিয়ম
আবার আপনার সামনে আরেকটি পপ আপ মেসেজ আসবে সেখানে আপনাকে বোঝানো হবে যে আপনি লাঞ্ছারে কোন সেক্টরে অভিজ্ঞতা। আপনি ফ্রিল্যান্সিং এ কন সেক্টরে কাজ করে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। সেটা সিলেক্ট করবেন। তারপরে ফিনিশ নাও বাটন আসবে ওখানে ক্লিক করলে আপনার সামনে আরেকটি প্রপাপ মেসেজ আসবে যেখানে লেখা থাকবে কমপ্লিট ইউর ফ্রিল্যান্সিং প্রোফাইল ও স্টার্ট এক্সপ্লেটার আপনি জাস্ট কমপ্লিট ইউ ফ্রিল্যান্সার প্রোফাইল এখানে ক্লিক করবেন।

ফাইবার একাউন্ট এর প্রোফাইল সেটআপ : স্টেপ ২

ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম ও ফাইবার একাউন্টের প্রোফাইল সেটা সম্পর্কে ইতিমধ্যে আমরা অনেকখানি জেনে এসেছি। উপরের সেকশনে সঠিকভাবে সবগুলো কাজ করা হয়ে গেলে আপনার সামনে নতুন একটি ইন্টারফেস ওপেন হবে। এখানে লেখা থাকবে কন্টিনিউ একটি বাটন এই কন্টিনিউ বাটনে আপনি ক্লিক করবেন তারপরে আবার যতগুলা কন্টিনিউ বাটন আসবে সবগুলা ক্লিক করবেন সবগুলা ক্লিক করা হয়ে গেলে আপনার সামনে নতুন একটি ইন্টারফেস চলে আসবে।
ফাইবার-একাউন্ট-খোলার-নিয়ম
নতুনদের ইন্টারফেসটি আসবে এখানে আপনাকে আপনার পার্সোনাল ডিটেলস গুলো দিতে হবে ও আপনার একটি হাসি মাখা মুখের ছবি আপলোড করতে হবে। আমি যেভাবে দিয়েছি সেম এভাবে আপনারা দিবেন ওখানে ফুল নেমস নেম এর জায়গাতে আপনার পদবী ও মিডিল নামটি দিবেন তারপরে অন্য সেকশনে গিয়ে আপনার শেষের নামের টুকু দিবেন। এরপর নিচে ডিসপ্লে নেম নামে একটি অপশন থাকবে ওখানে আপনি আপনার যে ডাকনামটি আছে ওইটা ব্যবহার করতে পারেন। ডিসপ্লে নেমে জায়গায় সচরাচর সবার ডাকনামটি ব্যবহার করে থাকে।
ফাইবার-একাউন্ট-খোলার-নিয়ম
তারপরে নিচে অপশন আসবে প্রোফাইল পিক এখানে আপনাকে অবশ্যই পাসপোর্ট সাইজের একটি প্রোফাইল পিক আপলোড করতে হবে যেটার সাইজ ৩৫০ বাই ৩৫০ পিক আপলোড হয়ে গেলে তার নিচে ডেসক্রিপশন থাকবে। ডেসক্রিপশনে আপনার কাজের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে কিছু বিস্তারিতভাবে আলোচনা করে ডেসক্রিপশনটা তৈরি করতে হবে। 

এবং নিচে language এর অপশন থাকবে ওখান থেকে আপনি প্রথমে ইংলিশ লেট করে নেবেন দ্বিতীয়তঃ লেভেল থাকবে লেভেলটা আপনি আপনি যে লেভেলের ইংরেজি ভাষা বোঝেন কিংবা জেলে লাইন দের সাথে কথা বলবেন সেই লেবেলটা দিবেন। আবার আপনি যদি অন্যদেশের ভাষা জেনে থাকেন তাও আপনি দিতে পারবেন এখানে এক নিউ বাটন আছে ওখানে ক্লিক করে আপনি চাইলে যে দেশের ভাষা জানেন এদেশের ভাষা ও দিতে পারবেন। সবকিছু হয়ে গেলে কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করবেন 

ফাইবার একাউন্ট এর প্রোফাইল সেটআপ : স্টেপ ৩

ফাইবার একাউন্ট এর প্রোফাইল সেটআপ ২ যদি আপনি সম্পূর্ণভাবে করে থাকেন। তাহলে আপনার সামনে নতুন একটি ইন্টারফেস আসবে যেখানে লেখা থাকবে ইওর অপশন মানে আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ে কোন সেক্টরে কাজ করেন ও কি কি বিষয়ে আপনি অভিজ্ঞতা আর আপনি কত বছর যাবত এই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কাজ করছেন সেটির কিছু ইনফরমেশন দেয়া লাগবে। সবগুলো ইনফরমেশন সঠিকভাবে দেয়া হয়ে গেলে নিচে আরও অপশন আছে ওগুলোতে চলে আসুন। 
ফাইবার-একাউন্ট-খোলার-নিয়ম
এবার আপনার পার্সোনাল কিছু কাগজপত্র লাগবে যেগুলা না দিলে আপনার ফাইবার অ্যাকউন্ট সম্পূর্ণ হবে না তো কি কি কাগজপাতি লাগবে সেগুলো জেনে নিন। আপনার সার্টিফিকেট আপনার এসএসসি কিংবা এইচএসসির সার্টিফিকেট সেটা যদি আপনার পাশে থাকে তাহলে সেটা ভেতরে থাকা ইনফরমেশন দিয়ে আপনি এটা সেটআপ করতে পারবেন। এখন আপনার সামনে একটু অপশন আসবে স্কিল আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের কোন বিষয়ে এক্সপার্ট সে বিষয়টি এখানে লিখবেন ও পাশে তার লেভেল আছে আপনি কোন লেভেলের এক্সপার্ট সেটাও লিখবেন। আবার আপনি অনেকগুলা সেক্টরের মিলিয়ে লিখতে পারেন যে আমি এতগুলা সেক্টরে অভিজ্ঞতা। 
ফাইবার-একাউন্ট-খোলার-নিয়ম
তারপরে আপনার এডুকেশন সার্টিফিকেট এর ইনফরমেশন গুলো দিতে হবে যেমন আপনি যে কলেজ কিংবা ইউনিভার্সিটি থেকে পাশ করেছেন কিংবা যে ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা করেন সেটি কোন দেশের কান্ট্রিরাস লেট করবেন তার পাশে কলেজ ইউনিভার্সিটি নেই আপনি কোন কলেজ কিংবা ইউনিভার্সিটি থেকে পড়াশোনা কমপ্লিট করেছেন সেই কলেজের নামটি লিখুন। তারপরে ছোট্ট ঘরে একটি আইকন বার্ড থাকবে ওখানে ক্লিক করে আপনি কোন বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন সে বিষয়টি সিলেক্ট করুন তারপরে একটি ঘরে ক্যাটাগরি সিলেক্ট করতে বলবে। ক্যাটাগরি সিলেক্ট করার পরে আরো ছোট্ট একটি ঘরে আপনি কোন বছরে কলেজ থেকে পাস করেছেন সে পাশে নিয়ে একটা দিবেন। 
ফাইবার-একাউন্ট-খোলার-নিয়ম
ফাইবার-একাউন্ট-খোলার-নিয়ম
ফাইবার-একাউন্ট-খোলার-নিয়ম
তারপরে আপনার সার্টিফিকেট যাচাই করার জন্য আবার আপনার সার্টিফিকেটের কিছু জিনিস চাইবে যেমন আপনার রেজিস্ট্রেশন নাম্বার ও রোল নাম্বার এ দুইটা বসানো হয়ে গেলে পাশে একটি লেখা থাকবে পাশে মিয়া আপনি কত সালে পাশ করেছেন সেটা তার নিচে আরেকটা সেকশন থাকবে যেখানে লেখা থাকবে পার্সোনাল ওয়েবসাইট আপনার যে পার্সোনাল ওয়েবসাইটটি আছে সে ওয়েবসাইটের ইউআরএল টা এখানে নিয়ে এসে জাস্ট পেস্ট করে দিতে হবে। তারপরে কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করুন।

ফাইবার একাউন্ট এর প্রোফাইল সেটআপ : স্টেপ ৪

ফাইবার একাউন্ট এর প্রোফাইল সেটআপ ৩ যারা যারা সম্পূর্ণ করে এসেছেন তাদের সামনে নতুন একটি ইন্টারফেস চলে আসবে যেখানে আপনার পার্সোনাল জিনিস ভেরিফাই করতে বলবে যেমন আপনার জিমেইল ও আপনার মোবাইল নাম্বার। আপনি তো ইতিমধ্যে আপনার জিমেইলটি ভেরিফিকেশন করেছেন এখন আপনার পার্সোনাল যে ফোন নাম্বারটি আছে সেই নাম্বারটি ভেরিফিকেশন করতে হবে। তো আপনার পার্সোনাল ফোন নাম্বারটি এড ফোন নাম্বার এখানে ক্লিক করে আপনার ফোন নাম্বারটি এখানে দিয়ে দিতে হবে।
ফাইবার-একাউন্ট-খোলার-নিয়ম
ফাইবার-একাউন্ট-খোলার-নিয়ম


তারপর আপনার ফোন নাম্বারটি বসিয়ে দেয়ার পরে এখানে দুইটা অপশন থাকবে একটা ভেরিফাই বয় এসএমএস অর ভেরিফাই বাই কল আপনি যেটা দিয়ে ইচ্ছুক সেটা দিয়ে ভেরিফাই করতে পারেন। তো আমি পার্সোনালি সবাইকে রিকোয়ারমেন্ট করব যে সবাই এসএমএস দ্বারা ভেরিফাই করবেন দিয়ে ভেরিফাই নব বাটনে ক্লিক করলে আপনার সেই কাঙ্ক্ষিত নাম্বারটিতে একটি কোড পাঠানো হবে। সেই কোডটি এখানে আপনাকে পেস্ট করে দিতে হবে তারপরে প্রতি পেস্ট করার পরে সাবমিট কোর্ট নামে একটি বাটন থাকবে সেই বাটনে ক্লিক করুন। 
ফাইবার-একাউন্ট-খোলার-নিয়ম
সাবমিট  নাও বাটনে ক্লিক করা হয়ে গেলে আপনার সামনে একটি প্রপপ মেসেজ আসবে যেখানে সাকসেসফুলি ভেরিফাই লেখা থাকবে কিংবা কমপ্লিট লেখা থাকবে কমপ্লিটেড ক্লিক করলে এখানে আপনার সামনে নতুন একটি ইন্টারফেস ওপেন হবে এই কাজটুকু করলে আপনার ফাইবার একাউন্টের প্রোফাইল সেটআপ কমপ্লিট হয়ে যাবে। 

এখানে আপনাকে একটা সিকিউরিটি দিতে বলছে যে আপনি কোন বিষয়টা দিয়ে আপনার ফাইবার অ্যাকাউন্টটি সিকিউরিটি করবেন। এখান থেকে আপনি যেটা দিয়ে সিকিউরিটি করবেন সে অপশনটা সিলেক্ট করুন ও নিচের কলমে আপনার সিকিউরিটি কোডটা লিখুন যেটা দিয়ে আপনি আপনার ফাইবার অ্যাকাউন্টটার সিকিউরিটি করতে যাচ্ছেন এরপরে ফিনিশ নাও বাটনে ক্লিক করুন।
ফাইবার-একাউন্ট-খোলার-নিয়ম
এখন আপনার সামনে ফিনিশ নাও বাটনে ক্লিক করলে একটি প্রপাড মেসেজ আসবে যেখানে সাকসেসফুল লেখা থাকবে কিংবা কমপ্লিট লেখা থাকবে ওখানে ক্লিক করলে আপনাকে ভেরিফাইড সেকশনে নিয়ে আসবে এখানে যদি আপনার ১০০% ভেরিফাই কমপ্লিট হয়ে যায় তাহলে আপনি নিচের কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করবেন। কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করলে আপনার সামনে একটি পপ আপ মেসেজ আসবে যেটাতে লেখা থাকবে। 

আপনার ফাইবার অ্যাকাউন্ট খোলা সম্পূর্ণ হয়েছে এখন আপনাকে গিফট তৈরির কিছু অপশন কম্পন করতে হবে ও সেই ফর্মগুলো পূরণ করে সবগুলো সাবমিট করতে হবে। কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করার পরে আপনার সামনে ঠিক এমন একটা ইন্টারফেস আসবে যেখানে শর্ট স্টক মিডিয়া লেখা থাকবে তার নিচে নেক্সট বাটন থাকবে আপনারা নেক্সট বাটনে ক্লিক করবেন। আবারও দুইবার নেক্সট বাটন আসবে ক্লিক করার পরে এখানেও আপনার কিছু ইনফরমেশন ছাড়বে সেই ইনফরমেশন গুলো সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। 

ফাইবার একাউন্ট এর প্রোফাইল সেটআপ : স্টেপ ৫

ফাইবার অ্যাকাউন্ট এর প্রোফাইল সেটআপ এর কাজ সম্পূর্ণ করেছি আমরা ইতিমধ্যে। এবার আমাদের কাজ আমাদের ফাইবার একাউন্টের সঙ্গে কোন একটি গিট কিভাবে তৈরি করা যায় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব ও চলুন একটি গিয়ে কিভাবে তৈরি করা যায় বাটনের উপরে ক্লিক করলে আপনার সামনে একটা ইন্টারফেস আসবে 

সেই ইন্টারভিউ এসে যে তথ্যগুলা দিতে বলবে সেগুলো সবগুলো সঠিকভাবে পূরণ করুন ও নিচে সেভ অ্যান্ড্রয়েড কন্টিনিউ লেখা আছে ওখানে ক্লিক করুন।এরপরে বেসিকালি ইনফরমেশন গুলো সবগুলো ফিলাপ করার পরে নিচে লেখা আছে সে এ কন্টিনিউ সেভ এ কন্টিনিউতে ক্লিক করুন। অথবা পরবর্তী ইনফরমেশন গুলো আপনি চাইলে পরেও দিতে পারেন এটাতে কোন সমস্যা নাই। আমি সাজেস্ট করবো সে ইনফরমেশন গুলো আপনি পরেই দিবেন কারণ আপনি তো নতুন আপনি কিভাবে বুঝবেন যে ইনফরমেশন গুলো কি হবে।
ফাইবার-একাউন্ট-খোলার-নিয়ম
কিভাবে ইনফরমেশন গুলো দিতে হয়। তো এখানে আপনার একটা কাজ করবেন উপরে হাতের ডান পাশে ছোট্ট করে লেখা থাকবে সেভ অপশন ওখান থেকে জাস্ট সেভ করে দিবেন কিংবা নিচে যদি কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করলে আপনার সামনে নতুন একটি ইন্টারফেস আসবে যেখানে আপনাকে একটি ডেসক্রিপশন তৈরি করতে বলছে তো আপনি 

প্রথমে যে আপনার বাড়িতে যে ডেসক্রিপশনটি দিয়েছেন ডেসক্রিপশনটা কপি করে নিয়ে এসে এখানে পেস্ট করে ফেলেন দিয়ে নিচে কন্টিনিউ বাটন আছে ওখানে ক্লিক করবেন। কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করা হয়ে গেলে আপনার সামনে নতুন আরেক ইন্টারফেস চলে আসবে ওখানে জাস্ট আপনি শুধু একটা কোশ্চেন সিলেক্ট করতে বলবে অ্যাড এ নিউ কোশ্চেন ওখানে সিলেক্ট করে আপনি কিছু একটা ইনফরমেশন দিয়ে এড করে দিবেন তারপরে সেইভে কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করে সেটি সেভ করে দিবেন। 
ফাইবার-একাউন্ট-খোলার-নিয়ম
কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করলে আপনার সামনে নতুন একটি ইন্টারফেস ওপেন হবে যেখানে আপনার কাজের এক্সপেরিয়েন্স সম্পর্কে আপনার যদি কোন লোগো ফেভিকোন কিংবা কোন ভিডিও তৈরি করা থাকে তাহলে আপনি এখানে সেগুলা দিয়ে দিবেন। এখানে প্রথম কারছিকশনে একটি ভিডিও দিতে বলছে দ্বিতীয় সেকশন একটি লোগো কিংবা ফেবিকন তিন নাম্বার সেকশনে আপনি চাইলে একটি ডকুমেন্টও দিতে পারেন। 

এগুলো সম্পূর্ণভাবে পূরণ করার পরে নিজের সেভ কন্টিনিউ বাটনে আগের মতই ক্লিক করুন। এবার শেষ স্টেপে অল্প কিছু কাজ এখানে আপনাকে আপনার আইডেন্টিটি ভেরিফাই করতে হবে আর আপনি ফাইবার অ্যাকাউন্ট পার্সোনাল ইউজ করবেন না সার্ভিসের জন্য ইউজ করবেন সে ক্যাটাগরি ট সিলেক্ট করতে হবে। কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করলে এবার যে সেকশন আসবে এখানে তিনটা ফর্ম পূরণ করতে হবে ওগুলো সবগুলো আপনার পার্সোনাল এগুলো আমিও না দেখায় আপনারা বুঝে নিয়ে পূরণ করে নিচে নেক্সট বাটন থাকবে জাস্ট ওখানে শুধু ক্লিক করে দিবেন তাহলে আপনাদের প্রোফাইল কাজ সম্পূর্ণ হয়ে যাবে। 

ফাইবার একাউন্ট খুলতে কি কি লাগবে 

ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম ও ফাইবার অ্যাকাউন্ট খুলতে কি কি লাগবে এটা নিয়ে আমাদের মাথায় নানান ধরনের প্রশ্ন আসতেই পারে ফাইবার অ্যাকাউন্ট খুলতে বেশি কিছু লাগে না আপনার পার্সোনাল কিছু জিনিস হলেই যথেষ্ট যেমন আমি কিছু জিনিসের নাম বলব এগুলা অবশ্যই অবশ্যই রাখতেই হবে তা না হলে আপনার ফাইবার অ্যাকাউন্ট খোলা হবে বাট সেটা সম্পূর্ণ করতে পারবেন না। 
  • আপনার সার্টিফিকেট লাগবে 
  • এনআইডি কার্ড লাগবে 
  • পাঁচ ফুট আকারের এর এক কপি ছবি লাগবে 
  • একটি ব্যাংক একাউন্ট লাগবে
এই চারটি জিনিস যদি আপনার কাছে থাকে তাহলে বেসিক্যালি একটি ফাইবার একাউন্ট খুলে সেই অ্যাকাউন্টটি সম্পূর্ণ কাজ কমপ্লিট না হলেও বেশি খালি যে সকল কাজগুলা থাকে সে সকল কাজগুলার কমপ্লিট করা হবে।। বুঝতে পারছেন যে ফাইবার অ্যাকাউন্ট খুলতে কি কি কাগজপত্র লাগে।

ফাইবার কি ধরনের মার্কেট প্লেস 

ফাইবার কি ধরনের মার্কেটপ্লেস আবার ফাইবার থেকে টাকা ইনকামের পদ্ধতি এই সকল কথা ওই সকল বিষয় নিয়ে আমরা অনেকে জানিনা আবার অনেকেই জানে। তো আজকে ই সেকশনে আলোচনা করব যে ফাইবার কি ধরনের মার্কেটপ্লেস আর ফাইবার থেকে টাকা ইনকামের পদ্ধতি এ দুইটা বিষয় নিয়ে ইনফেকশনে আলোচনা করব তো চলুন জেনে নেয়া যাক যে ফাইবার থেকে টাকা ইনকামের পদ্ধতি ও ফাইবার কি ধরনের মার্কেট place। 
ফাইবার-একাউন্ট-খোলার-নিয়ম
ফাইবার হলো একটি ফ্রিল্যান্সিং কিংবা ফ্রিল্যান্সারদের একটি কাজের প্রতিষ্ঠান। যেখান থেকে লক্ষ লক্ষ launcher তার দক্ষতা দেখিয়ে কাজ করে সেখান থেকে টাকা ইনকাম করতে পারে। যেমন আপনি যদি নতুন ফ্রিল্যান্সিং শিখে থাকেন তাহলে সামনে আপনার জন্য ভাইবারে অনেক কাজ রয়েছে। যেখানে আপনি আপনার দক্ষতা দেখিয়ে কাজ করে সেখান থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করতে পারেন। আর ফাইবার এই কোম্পানিটা ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠা লাভ করে ও এই কোম্পানিটা ইসরাইলের একটি কোম্পানি। এই কোম্পানিতে হাজার হাজার মানুষ কাজ করে ও তার দক্ষতা দেখিয়ে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করে চাইলে আপনিও আপনার দক্ষতা দেখিয়ে মাসি লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ফাইবারে কাজ করলে কি কি জানা লাগবে 

ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম ও ফাইবারে কাজ করলে কি কি জানা লাগবে। এটা অনেকেরই অজানা তো আজকে আমি এই সেকশনে আলোচনা করব যে ফাইবারে কাজ করলে কি কি জানা লাগে তো চলুন জেনে নেয়া যাক যে ফাইবারে কাজ করতে হলে কি কি জানা লাগবে ও কি কি দক্ষতা লাগবে। 

আপনার প্রোফাইলটি খুব সুন্দর ভাবে সেটআপ করতে হবে যেন যেকোনো বার আপনার প্রোফাইলটা ভিউ করে বুঝতে পারে যে আপনি একজন ফ্রিল্যান্সার ও একজন দক্ষ প্লান স্যার।
আপনার প্রোফাইলটা আপনি এমন ভাবে সেটআপ করবেন যেন যে কেউ আপনার প্রোফাইল টা দেখলে আপনার প্রোফাইলে একবার হলেও ক্লিক করে।

আর হ্যাঁ আপনি যদি কোন অর্ডার কনফার্ম করেন ও সেই অর্ডার এর কাজ কমপ্লিট করে কাজ সাবমিট দেওয়ার পরে বার কাছ থেকে রিকুয়েস্ট করে বলবেন যে আমার প্রোফাইল টা রিভিউ দিতে। 

আপনার গিকের যে টাইটেলটা আছে সে টাইটেলটা ভালোভাবে মডিফাই করুন যেন যে কেউ আপনার টাইটেলটা দেখলেই আপনাকে কাজ দিতে আগ্রহী হয়।

ফাইবারের কিছু কাজের নিয়ম নীতি আছে আপনি ফাইবারের নিয়ম নীতি মেনে কাজ কমপ্লিট করবেন ও কাজটি ঠিকঠাক মতো ডেলিভারি দিবেন। 

এখন উপরে যে নিয়মগুলো বলেছি আপনি যদি এই নিয়ম অনুযায়ী ফাইবারে কাজ করেন তাহলে আপনি কাজ পাবেন ও ঠিকঠাক মত যদি একটি ক্লায়েন্টকে কাজ বুঝিয়ে দেন তাহলে নেক্সট টাইম ওয়েবসাইট আবার আপনাকে কাজের জন্য অফার করবে। তো বুঝতেই পারছেন যে ভালোভাবে যদি কাজ করেন ও ভালোভাবে কাজ সম্পন্ন করে জোরে দিতে পারেন তাহলে এতে আপনারই লাভ আপনি এতে লাভজনক হবেন ও আপনার ক্লায়েন্ট সংখ্যা বাড়বে।

ফাইবার থেকে কিভাবে ইনকাম করবেন 

ফাইবারে একাউন্ট খোলার নিয়ম ও ফাইবার থেকে কিভাবে ইনকাম করবেন এইটা নিয়ে অনেকের মাথায় একটি চিন্তা থাকে যে শুধু ফাইবার অ্যাকাউন্ট খুললেই তো হবে না এখান থেকে আমি কিভাবে কাজ পাবো ও কিভাবে ইনকাম করতে পারব সে বিষয়েও অনেক বেসিক্যালি নিয়ম জানা লাগে। আবার শুধু কাজ জানলে হবে না 

আপনি কাজ জানেন ফাইবারে আপনি কাজ পাবেন সেটা জানলেও হবে না। প্রথমে আপনার যদি ফাইবারে কাজ করতে যান তাহলে আপনাকে ভালোভাবে ইংলিশে কথা বলা জানতে হবে ও যে সকল বাইরের দেশের বার আপনাকে নক দিবে কিংবা আপনার সাথে যদি গুগল মিটে সরাসরি কথা বলতে চাই তাহলে তাদের সাথে ইংরেজিতে কথা বলতে হবে ও দেরকে আপনার যে প্রজেক্ট সেই প্রজেক্টটা বুঝিয়ে বলতে হবে। 

আপনি যদি তাদেরকে আপনার প্রজেক্ট সম্পর্কে ইংরেজিতে সম্পূর্ণভাবে বুঝিয়ে বলতে পারেন তাহলে ওরা আপনাকে কাজ দিবে ও আপনি তাদেরকে চার্জ করতে পারেন যে ফিফটি পার্সেন্ট কিংবা কিছু হলেও অ্যাডভান্স করতে হবে। তাহলে তারা আপনাকে ফিফটি পার্সেন্ট কিংবা কিছু হলেও অ্যাডভান্স করবে। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় ফাইবার মার্কেটপ্লেস থেকে।

আবার আপনি যখন দক্ষতা অর্জন করবেন ফাইবার মার্কেটে তখন আপনি নিজেই রুলস তৈরি করতে পারবেন যে আমি এই কাজটি করে দিব আমাকে এ কাজটির জন্য এত টাকা কিংবা এত ডলার দিতে হবে।এটা আপনি এক বছর দুই বছর ফাইবার মার্কেটে কাজ করার পরে এ রুলসটা আপনি চালু করতে পারবেন। বুঝতেই পারছেন যে ফাইবার থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়।

ফাইবারে প্রথম অর্ডার পাওয়ার উপায় 

ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম ও ফাইবারে প্রথম অর্ডার পাওয়ার উপায়। আপনি যদি মনে করেন যে ফাইবারে অ্যাকাউন্ট খুললেই আপনি অর্ডার পেয়ে যাবেন তাহলে এটা সম্পূর্ণ ভুল। কারণ ফাইবার মার্কেটপ্লেসে আপনাকে প্রথম অর্ডার পেতে অনেক কষ্ট করতে হবে কারণ আপনি এর আগে ফাইবার মার্কেটপ্লেসে কোন ক্লায়েন্ট এর কাজ করেননি অতএব আপনাকে অন্য কোন ক্লায়েন্ট কাজ দিতে ইচ্ছুক হবে না কারণ আপনি নতুন ও আপনার কোন দক্ষতা নেই। প্রথমত আপনাকে ক্লাইন নিজে খুঁজে বের করতে হবে ও ক্লাইন্টকে। অল্প কিছু পেমেন্ট অফার করে আপনাকে নিজে তার থেকে কাজ নিতে হবে। আপনি ক্লাইন্টকে ম্যানুয়ালি রিকোয়েস্ট করে হলেও প্রথম কাজটি কিনবে প্রথম অর্ডারটি নিতে হবে 
ফাইবার-একাউন্ট-খোলার-নিয়ম
দেন প্রথম অর্ডারের কাজটি সম্পন্ন করার পরে আপনার যে ক্লাইন কিংবা বায়ার আছে তাকে ম্যানুয়ালি রিকুয়েস্ট করে বলবেন যে ভাইয়া কিংবা স্যার আমি তো আপনার কাজটি সম্পন্ন করে দিলাম আপনি একটু কষ্ট করে আমার প্রোফাইলটি ভিউ করে আছেন ও আমার প্রোফাইলে একটি রিভিউ দিয়ে আসেন। যেন আমি পরবর্তী কাজের জন্য একটু হলেও হেল্প পাই আপনার থেকে। 

তখন সে বায়ার কিংবা ক্লায়েন্ট অবশ্যই আপনার প্রোফাইলটা রিভিউ করে আসবে যদি আপনি তার কাজটা ঠিকঠাক মতন তার মনের মতন করে দিতে পারেন। তো বুঝতেই পারলাম যে ফাইবার মার্কেটপ্লেসে প্রথম অর্ডার কিভাবে নিবেন। আশা করি এইটুকু পড়ে আপনি বেসিকালি অনেক কিছুই জেনেছেন ও আপনি নিজেই বুঝতে পারছেন যে ফাইবারে প্রথম অর্ডার কিভাবে নিতে হয়।

লেখকের শেষ কথা বা মন্তব্য

ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম ও ফাইবার থেকে টাকা ইনকামের পদ্ধতি ইতিমধ্যে আমরা সবকিছুই স্টেপ বাই স্টেপ জেনে এসেছি। তো আজকে ফাইবার মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে ও ফাইবারে অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে সবকিছুই বিস্তারিতভাবে জেনেছেন এখন আপনি নিজে বুঝতে পারছেন যে ফাইবারে আমাকে কিভাবে কাজ করতে হবে কিভাবে কাজ করলে আমি অর্ডার পাব ও কিভাবে ফাইবার থেকে টাকা ইনকাম পদ্ধতি সবকিছুই ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। 
এখন ফাইবার থেকে টাকা ইনকামের পদ্ধতি সবকিছুই ভালোভাবে জেনেছেন তাহলে এখন আপনার কাছে ফাইবার মার্কেটপ্লেস খুবই সহজ। আপনি এখন ফাইবার মার্কেটপ্লেসে আপনার দক্ষতা দেখিয়ে আপনি কাজ করতে পারবেন ও তার সম্পন্ন করে আপনি ফাইবার মার্কেটপ্লেস থেকে মাসে লক্ষাধিক টাকার উপরে ইনকাম করতে পারবেন। আর একটা কথা ফাইবার মার্কেটপ্লেস টা ফ্রিল্যান্সারদের জন্য বেস্ট একটি মার্কেটপ্লেস। অন্য সব প্লাটফর্মে কাজ অফ থাকলেও ফাইবার মার্কেটে কোন সময় কাজ অফ থাকে না। কারণ এটা গোটা বিশ্বজুড়ে ফাইবার মার্কেটে কাজ করে ও এখানে কাজের চাহিদা অনেক বেশি আপনি শুধু আপনার দক্ষতা অনুযায়ী কাজ করবেন ও কাজগুলা ভালোভাবে করার চেষ্টা করবেন তাহলে আপনি ফাইবার মার্কেটপ্লেস থেকে মাছের লক্ষাধিক টাকার উপরে ইনকাম করতে পারবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url