গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা বুদ্ধিমান হয়


গর্ভাবস্থায় অনেক মানুষের এই একটা প্রশ্ন মাথায় ঘুরপাক খায় যে গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা বুদ্ধিমান হয়? এটা স্বাভাবিক বিষয় সবারই মাথায় এটা আসতে পারে। আমি সাজেস্ট করব যে গর্ভাবস্থায় সকল মায়েরা ভালো-মন্দ খাবার চেষ্টা করতে হবে। 
গর্ভাবস্থায়-কি-খেলে-বাচ্চা-বুদ্ধিমান-হয়
যেমন প্রোটিনযুক খাবার মাছ মাংস ডিম আচ্ছা রকমের ডাল একসঙ্গে মিশিয়ে শাক সবজি। তাহলে গর্ববস্থায় বাচ্চা বুদ্ধিমান হবে। আরো নিচে ভালো করে স্টেপ বাই স্টেপ বলে দিব কিভাবে কি করলে গর্ভাবস্থায় একটি বাচ্চা বুদ্ধিমান হবে ও জন্ম নেওয়ার পরে কি কি করলে তুই বাচ্চা সম্পন্ন বুদ্ধিমান হবে। 

পেজ সূচিপত্র: গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা বুদ্ধিমান হয়

গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা বুদ্ধিমান হয় 

গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা বুদ্ধিমান হয়? এটাই তো অনেকের প্রশ্ন। এখন কথা হচ্ছে যে গর্ভবতী অবস্থায় একটা মায়ের সবসময়ের জন্য ভালো-মন্দ খাবার খাওয়া প্রয়োজন এতে গর্ভে থাকা বাচ্চার পুষ্টি ও প্রোটিন যুক্ত খাবারও খুব প্রয়োজন। কারণ গর্ভাবস্থায় থাকায় একটি বাচ্চার ২৫ পারছেন ডেভেলপ হয়। এজন্য গর্ভবস্থায় একটি মায়ের সব সময় ভালো-মন্দ খাবার খাওয়া প্রয়োজন। এতে বাচ্চার ব্রেন্ডি হলে হতেও সহজ হয় ও নিজের শরীর ও অনেক ভালো থাকে। আবার গর্ভাবস্থায় একজন মায়ের শরীরে কিন্তু অনেক চাপ পড়ে এ কারণে একজন গর্ভাবস্থায় মায়ের সব সময় ভালো-মন্দ খাবার খাওয়া প্রয়োজন। 
গর্ভাবস্থায় একজন মায়ের যে সকল খাবার খেলে বাচ্চার ব্রেন ডেভলে হতে অনেকটা সাহায্য করে। আপনি গর্ভাবস্থায় প্রোটিনযুক্ত খাবার একটু বেশি খাবেন যেমন মাছ, মাংস, ডিম ও পাঁচমিশালী যে ডালগুলো পাওয়া যায় সেগুলো খেতে পারেন। আবার শাকসবজি যেগুলোতে আয়রন ও ফলিক খুব বেশি মাত্রায় থাকে সে সকল শাকসবজি খেতে পারে এতে একটি বাচ্চার প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে সহায়তা করবে। আবার আপনারা পারলে আয়োডিনযুক্ত লবণ দিয়ে সব সময় খাবার রান্না করবেন ও আয়োডিনযুক্ত যে সকল খাবার গুলো পাওয়া যায় সে সকল খাবার গুলো বেশি বেশি খাবেন। 

গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া যাবেনা

আমরা ওপরের সেকশনে জেনে এসেছি যে গর্ভাবস্থায় একজন মা কি খেলে বাচ্চার ব্রেন বৃদ্ধি করা যায় কিংবা বুদ্ধিমান হয়। এই সেকশনে এসে আমরা জানবো যে একজন গর্ভবতী অবস্থায় কি কি খাওয়া যাবেনা সে সকল সম্পর্কে। একজন গর্ভাবস্থায় অনেক কিছু খাওয়া যাবেনা যেগুলো খেলে বাচ্চার এবং মা দুজনেরই অনেক সমস্যা হবে। এজন্য নিচে আমি কিছু খাবারের তালিকা দিয়ে দিয়েছি যেগুলো গর্ভাবস্থায় খাওয়া যাবে না যেমন:
  1. ব্যাকটেরিয়া যুক্ত যে সকল খাবারগুলো পাওয়া যায় সেগুলো খাওয়া যাবেনা। 
  2. কাঁচা সবজি যেমন গাজর কাঁচা খাওয়া যাবেনা শসা ও কাঁচা খাওয়া যাবে না এগুলো খেলে আপনি সিদ্ধ করে খেতে পারেন অথবা রান্নাঘরে খেতে পারেন 
  3. টোকজাতীয় কোন খাবার খাওয়া যাবেনা এতে আপনার অনেক সমস্যা হতে পারে 
  4. কিছু মাছ যেগুলো অন্যকে শিকার করে খায় যাকে শিকারি মাছ বলে এ সকল মাছ খাওয়া থেকে বিরত থাকুন যেমন হাঙ্গর এর আমারও অনেক ধরনের মাছ আছে যেগুলো খাওয়া যাবে না 
  5. যে সকল খাবার বাইরে পাওয়া যায় অল্প সিদ্ধ মানে যে কোন মাছ আগুনে পোড়ানো এবং অন্যান্য জিনিস যেগুলো আগুন দিয়ে পুড়ে খেতে হয় সেগুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। 
  6. গর্ভাবস্থায় আনারস খাওয়া থেকে বিরত থাকুন একটি টক জাতীয় এজন্য আনারস খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। 
  7. আরেকটা যেটা আঙ্গুর আপনি আঙ্গুর গর্ভাবস্থায় প্রথম ছয় মাস খেতে পারবেন কিন্তু অল্প মাত্রই দুইটা একটা করে খেতে পারবেন এবং শেষের তিন মাস আঙ্গুর খাওয়া একেবারে যাবে না আঙ্গুর খেলে আপনার অনেক সমস্যা হবে।
  8. বাইরে কিনতে পাওয়া যায় যে সকল কোমল পানীয় যেমন দুধ দিয়ে তৈরি যে সকল পানীয় পাওয়া যায় সেগুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।। 
  9. বাইরে থেকে কিনে আনা যে কোন জিনিস খাবার আগে মেয়াদ আছে কি সেটা দেখে খেতে হবে। মেয়াদ উত্তীর্ণ কোন খাবার খাওয়া যাবেনা। 
  10. আবার হ্যাঁ গর্ভাবস্থায় আপনি চা খেতে পারবেন কিন্তু ২০০ মিলিগ্রামের বেশি যদি চা খেয়ে ফেলেন এতে আপনার বাচ্চার হার্টের সমস্যা সহ নানান ধরনের রোগ হতে পারে।
আশাকরি গর্ভাবস্থায় আপনারা উপরে যে দশটি খাবারের নাম বলেছিস সেগুলো থেকে বিরত থাকবেন। এতে আপনারই অনেক উপকার হবে। আর এগুলো খেলে কোন উপকার নেই কিন্তু অনেক ক্ষতি এজন্যই এগুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। আর অনেক এমন মাইরা আছে যারা টক জিনিস খেতে ভালোবাসেন। বিশেষ করে আপনাদেরকে বলছি যে আপনারা গর্ভাবস্থায় টক জিনিস খাওয়া থেকে বিরত থাকুন এতে আপনারও সমস্যা আপনার বাচ্চার ও সমস্যা হয়।

পেটে বাচ্চা আসলে কি কি খাওয়া উচিত

আমরা উপরে পড়ে এসেছি যে গর্ভাবস্থায় অবস্থায় কি খাওয়া যাবেনা এবং এখানে আমরা পড়ব যে পেটে বাচ্চা আসলে কি কি খাওয়া উচিত। এই প্রশ্নটা অনেকেই করে যে পেটে বাচ্চা আসলে কি কি খাওয়া উচিত এবং এগুলো খেলে কি কি উপকার হবে। তো আজকের এই সেকশনে আমি বলে দিব যে কি কি খাওয়া উচিত ও এগুলো খেলে আপনার এবং আপনার বাচ্চার জন্য কি উপকার হবে। তো চলেন জেনে নেয়া যাক যে পেটে বাচ্চা আসলে কি কি খাওয়া উচিত।

পেটে বাচ্চা আসলে যদি বুঝতে পারেন তাহলে আপনাকে ক্যালসিয়ামযুক্ত যে সকল খাদ্যগুলো থাকে সে সকল খাদ্যগুলা বেশি বেশি করে খেতে হবে যেমন: দুধ-দই, পনির, ব্রেটলি, বাঁধাকপি, ঢেঁড়স, কাটাযুক্ত মাছ, পালং শাক, ডুমুর, চিড়া, ডিম আরো নানা ধরনের খাবার যেগুলোতে ক্যালসিয়াম বেশি থাকে সে সকল খাদ্যগুলো আপনাকে খেতে হবে। আবার আপনার শরীরে ক্যালসিয়াম অনেক প্রয়োজন তাই আপনি যদি পারেন প্রতিদিন সকালে ২০ থেকে ৩০ মিনিট কিনবা অন্তত ১০ মিনিট হলেও রোদে দাঁড়িয়ে থাকুন কিংবা আপনার শরীরের রোদ লাগান। এতে পরিলে ক্যালসিয়াম বাড়াতে সাহায্য করবে।

আরো গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাস আপনাকে ভালো ভালো খাবার গ্রহণ করতে হবে। যাতে আপনার শরীর ভালো রাখতে সাহায্য করে ও আপনার শিশুটি ভালো মতন গঠন হতেও সাহায্য করে। আর হ্যাঁ প্রথম তিন মাস আপনাকে যেকোনো কাজ করার আগে ভেবে চিন্তে কাজ করতে হবে যেমন আপনি ভারী কাজ করতে পারবেন না। যে কাজগুলোতে অনেক খাটনি সে কাজগুলো প্রথম তিন মাস অন্তর করতে পারবেন না এতে আপনার এবং আপনার সন্তানের দুজনেরই ক্ষতি হতে পারে। আর উপরে যে সকল খাবারের কথাগুলো বলেছি সে সকল খাবারগুলো একটু বেশি বেশি খেতে হবে যেমন ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার বেশি খেতে হবে। আরো যদি যে সকল ক্যাপসুলে ক্যালসিয়াম বৃদ্ধি করে ও যে সকল ক্যাপসুলে কিংবা ওষুধে ভিটামিন বৃদ্ধি করে শরীরের সে সফল ওষুধগুলো অল্পমাত্রায় খেতে হবে।

গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবে

এই প্রশ্নটা কিন্তু অনেকেই করে থাকেন যে গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবে। প্রশ্ন করার স্বাভাবিক কারণ গর্ব অবস্থায় এমন অনেক ফল আছে যেগুলো খাওয়া যাবে আবার এমন অনেক ফল আছে যেগুলো খেলে আপনারই ক্ষতি হবে এজন্য এই সেকশনে আমি আলোচনা করব যে গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবে? সে সম্পর্কে। চলুন নিচে দেখে নিন যে গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবে। 
এবং আপনার সন্তানের মারিদাত তো হাড়ের বিকাশ এর জন্য প্রতিদিন অন্তত ৮০ থেকে ৯০ মিলিগ্রাম আপনাকে ভিটামিন সি গ্রহণ করতে হবে যাতে আপনার সন্তানের মারিদাত তো হাড় মজবুত করতে সহায়তা করে। যেমন 
  • লেবু 
  • কমলা 
  • জাম্বুর 
  • টমেটো 
  • স্ট্রবেরি 
  • পেয়ারা 
  • কলা 
  • তরমুজ 
  • পেঁপে 
আপনি আরও যে সকল ফলগুলো খেতে পারবেন কিংবা যে সকল ফলে ভিটামিন সি আছে ও যে সকল ফল খেলে আপনার শরীরে ভিটামিন সি এর পরিমাপ বাড়িয়ে দেয় সে সকল ফলগুলো আপনি খেতে পারবেন। এতে আপনার এবং আপনার সন্তানের দুজনের জন্যই ভালো। এখন আরো কথা হতে পারে যে এ ফলগুলো তো খাওয়া যাবে কিন্তু যে সকল ফলগুলো খাওয়া যাবেনা সেগুলো কিভাবে বুঝব। এটা ঠিক সোনা আমি নিচে বলে দিব যে যে সকল ফলগুলো খাওয়া যাবে না গর্ভাবস্থায়। সেগুলো নিয়ে নিজে একটি সেকশন থাকবে সে সেকশনে দেখে নিতে পারবেন। 

গর্ভের সন্তান সুস্থ রাখার উপায় কি

গর্ভের সন্তান সুস্থ রাখার উপায়। এটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি সেকশন হতে চলেছে তো এই সেকশনটি আপনারা সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে করুন ও কিছু শর্ত মেনে চলুন তাহলে আপনার গর্ভের সন্তান সুস্থ থাকবে। ও গর্বের সন্তান সুস্থ রাখার কিছু উপায় সম্পর্কেও নিচে আলোচনা করব। ইতিমধ্যে আপনাদেরকে আমি বলে এসেছি উপরে যে গর্বের সন্তান আসলে ভালো-মন্দ খাবার খাওয়া প্রয়োজন এটা সত্য কথা আপনার গর্ভে সন্তান আসলে এবং সন্তানকে সুস্থ রাখতে আপনাকে প্রোটিন যুক্ত খাবার গুলো বেশি বেশি খেতে হবে এতে আপনারও শরীর ঠিক থাকবে এবং আপনার সন্তানের ও শরীর ঠিক রাখবে। গর্ভের সন্তান সুস্থ রাখার জন্য আপনাকে যে সকল খাবারগুলো গ্রহণ করতে হবে এবং যে সকল কাজগুলো করতে হবে। 
  1. সুষম ও পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করতে হবে যেমন ফল সবজি শাক দুধ, ডিম, মাছ, মাংস পারলে বাদামও খেতে পারেন
  2. যে সকল খাদ্যে আয়রন ক্যালসিয়াম বেশি থাকবে সে সকল খাদ্য গ্রহণ করতে পারবেন 
  3. নিয়মিত চিকিৎসা নিতে হবে যাতে আপনারও আপনার সন্তানের কোনো ক্ষতি না হয় 
  4. চিকিৎসার প্রথম তিন মাস আপনাকে ফলিক এসিড যুক্ত খাবার গুলো খাওয়া জরুরি এতে শিশুর ন্যায় যুক্তকরণ গঠনের সাহায্য করে 
  5. আপনাকে পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশ্রাম নিতে হবে পারলে দিনে অন্তত ৬ থেকে ৭ ঘন্টা ঘুম পাড়তে হবে 
  6. আপনি অতিরিক্ত কাজ করতে পারবেন না এবং ভারী কোন জিনিস বহন করতে পারবেন না 
  7. গর্ভাবস্থায় আপনাকে টেনশন করা যাবে না এতে আপনার এবং আপনার সন্তানের দুজনেরই ক্ষতি হতে পারে 
  8. প্রতিদিন হালকা ব্যান্ড ও হাটাহাটি করতে হবে 
  9. পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি খেতে হবে প্রতিদিন অন্তত ৬ থেকে ৮ গ্লাস পানি পান করতে হবে।
  10. এবং আপনার বাসায় যদি কেউ ধূমপান করে থাকে তাহলে তার থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করবেন। ধূমপানের কারণে আপনার ও আপনার বাচ্চার ক্ষতি হতে পারে 
উপরের নিয়ম অনুযায়ী আপনি যদি আপনার গর্ভে সন্তান থাকা অবস্থায় এগুলো মেনে চলতে পারেন তাহলে আপনার সন্তান গর্ভে থাকা অবস্থায় সুস্থ থাকবে। আরো উপরে কিছু নিয়ম বলে দিয়ে আছে সে নিয়ম অনুযায়ী আপনাকে চলাচল করতে হবে। এবং গর্বের সন্তান থাকা অবস্থায় আপনার যত্নের কোনো কমতি থাকা যাবে না। আপনার যদি যত্নের কমতি হয়ে যায় তাহলে এতে মনে করবেন যে আপনার সন্তানেরও যত্নের কমতি হয়ে গেছে এজন্য গর্ভে সন্তান থাকা অবস্থায় নিজের যত্ন নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসের খাবার তালিকা 

আমরা কিন্তু ওপরের থেকে শুনে অনেক কিছুই জেনে এসেছি যে গর্ব অবস্থায় কি কি খাওয়া যাবে ও কি কি খাওয়া যাবেনা আরো জেনেসিজে গর্ভে সন্তান সুস্থ রাখার উপায় সম্পর্কেও। রিসেকশনে আমরা আরো জানবো যে গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাস যে সকল খাবারগুলো খেলে নিজের এবং সন্তানের উপকার হবে সে সকল খাবার সম্পর্কে। তো চলেন দেরি না করে জেনে নেয়া যাক যে প্রথম তিন মাস গর্ভাবস্থায় কি কি খাবার খাওয়া যাবে সেটির একটি তালিকা দেখে নি 
শর্করা জাতীয় খাবার যেমন ভাত রুটি ইত্যাদি 
  • সবুজ শাক যেগুলোতে প্রোটিনযুক্ত 
  • ফল ও সবজি 
  • ডিম 
  • দুধ ও দুধ দিয়ে তৈরি কিছু খাবার 
  • মাছ, মাংস এগুলো একটু বেশি বেশি খেতে হবে 
  • নুডুলস খেতে পারেন 
  • ভুট্টার আটার যে সকল জিনিস তৈরি হয় সেগুলো খেতে পারেন 
  • ওটস ফল খেতে পারেন 
  • গাজর 
  • মিষ্টি কুমড়া 
  • টমেটো 
  • পালং শাক 
  • মটরশুটি 
  • বাঙ্গি, জাম্বুরা, মালটা ইত্যাদি
গর্ভাবস্থায়-কি-খেলে-বাচ্চা-বুদ্ধিমান-হয়
গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাস আপনার খাবার তালিকায় সুষম খাদ্য রাখতে হবে ও পুষ্টিকর যে সকল খাদ্যগুলো আছে সে সকল খাদ্যগুলো বেশি বেশি করে খেতে হবে। আমি উপরে কিছু খাবারের তালিকা দিয়ে দিয়েছি এগুলো আপনি গর্ভাবস্থায় একটু বেশি মাত্রায় খেলে আপনারই উপকার। এতে আপনার এবং আপনার বাচ্চার দুটোরই পুষ্টি চাহিদা মিটাতে অনেকটাই উপকারী। আবার উপরের যে সকল খাবারগুলো দিয়েছি এগুলো খেলে আপনার সন্তানের বঠন ও বিকাশ নিশ্চিত করার পাশাপাশি বিভিন্ন জটিল রোগ থেকে মুক্তি দিবে।

গর্ভাবস্থায় সামুদ্রিক মাছ খাওয়া যাবে কি 

এখানে একটি ভালো প্রশ্ন করা হয়েছে যে গর্ভাবস্থায় মাছ খাওয়া যাবে কিন্তু সামুদ্রিক মাছ কি খাওয়া যাবে। উপরের সেকশনগুলোতে আমরা অনেক জায়গাতে পড়ে এসেছি যে গর্ভাবস্থায় মাছ খেলে উপকার এখন এখানে সামুদ্রিক মাছ খেলে কি হবে এতে ক্ষতি হবে কি উপকার হবে সে সম্পর্কে কিছুক্ষণে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। তো চলুন জেনে নেয়া যাক যে গর্ভাবস্থায় সামুদ্রিক মাছ খাওয়া যাবে কিনা।
গর্ভাবস্থায় আপনি সামুদ্রিক মাছ খেতে পারবেন এতে কোন সমস্যা নাই এতে আপনার উপকার আছে যেমন আপনার এবং আপনার সন্তান গঠনেও বিকাশে অনেক সহায়তা করবে। কিন্তু আপনি সামুদ্রিক মাছের মধ্যে কিছু মাছ খেতে পারবেন না যেগুলো খেলে আপনার এবং আপনার সন্তানের দুজনেই ক্ষতি হবে। এতে আপনি কি করতে পারেন আপনি সামুদ্রিক মাছ না খেয়ে যে সকল মাছ পুকুরে হয় সে সকল মাছগুলো খেতে পারেন। একটা কথা চিন্তা করেন যে আমাদের দেশীয় মাছ কি সব দেশেই যায় না কিন্তু অন্যান্য দেশের  সেই দেশের মায়েরা কি বাচ্চা প্রসব দিতা না। হ্যাঁ ভাই দিতাছি তাই আপনি সামুদ্রিক মাছ খান খেলেও সমস্যা নাই কিন্তু আমি সাজেস্ট করব যে সামুদ্রিক মাসিকের মাছের ভেতরে আপনি কিভাবে বুঝবেন যেই মাছটি শিকারি মাছ কিনা। এজন্য সামুদ্রিক মাছ না খাওয়াই ভালো।

গর্ভাবস্থায় কোন খাবার খেলে বাচ্চা লম্বা হয়

গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা বুদ্ধিমান হয়? ও গর্ভাবস্থায় কোন খাবার খেলে বাচ্চা লম্বা হয় সেই সম্পর্কে আমরা এই সেকশনে আলোচনা করব। ও কিছু উপায়ও বলে দিব আবার কিছু খাবারের নামও বলে দেবো যেগুলো খেলে এবং যেগুলো নিয়মিত করলে গর্ভাবস্থায় বাচ্চা লম্বা হতে সহায়তা করে ও জন্মের পরে কিছু টিপ ও বলে দিব যেগুলা নিয়ম অনুযায়ী করলে এবং নিয়ম মেনে খাওয়ালে বাচ্চা লম্বা হতে অনেকটাই কার্যকরী উপায় কাজ করবে। 

আমরা অনেকে জানি কিংবা দেখি যে গর্ভাবস্থায় কোন শিশু উচ্চতা বা লম্বা হওয়ার জন্য কোন খাবার প্রয়োজন নয়। এটি ফ্যামিলির দিকেই অনেকটাই পড়ে যেমন আপনারা দেখবেন হয়তো যে সাপোজ আপনার ভাইয়ের উচ্চতা প্রায় ছয় ফুট এবং তার সন্তান হয়েছে এবং তার সন্তানের বয়স পাঁচ বছর কিন্তু তার সন্তানের উচ্চতা দেখবেন প্রায় চার ফুটের কাছাকাছি। একটি সন্তানের উচ্চতা কিংবা লম্বা হওয়ার পেছনে তার ফ্যামিলির যেমন উচ্চতা সেদিকেই যাবে। এতে আপনারা কি করতে পারেন যে একটি বাচ্চার উচ্চতা ও লম্বা হওয়ার জন্য বিশেষ করে কিছু খাবার খাওয়া প্রয়োজন যেমন। 

দ্রুত গন্ধ খাবার ডিম মাছ মাংস সবুজ শাক বাদাম বীজ ফলমূল ও কিছু চিকিৎসা নিতে হবে এবং অতিরিক্ত পানি পান করতে হবে নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে অতিরিক্ত চিনি ও ফাস্টফুড গ্রহণ করতে হবে তাহলে কিংবা এগুলো গ্রহণ করলে একটি শিশুর অনেকেই উপকার হয় যেমন তাড়াতাড়ি ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং শরীরের পুষ্টি জোগাতে সহায়তা করে। এর ফলে বাচ্চা লম্বা হতেও অনেকটাই কার্যকরী উপায় এটাই বললে চলে। আবার আপনার ফ্যামিলিকে যদি কোন মানুষের উচ্চতা কম হয় কিন্তু তার ছেলে কিংবা মেয়ে দেখবেন যে উচ্চতায় অনেক বেশি এগুলো আসলে সবগুলোই আল্লাহর উপর নির্ভরশীল তারপরও কিছু ভালো-মন্দ খাবার খাওয়ার ফলেও অনেক শিশু আছে যেগুলো ওজন বৃদ্ধির সহায়তা করে ও পুষ্টি জগ করে।

গর্ভাবস্থায় কি কি সবজি খাওয়া যাবে না 

এই আর্টিকেলে আজকে আমরা কিন্তু উপরের দিকে অনেক কিছুই জেনে এসেছি যে কিছু সবজি খেলে একটি গর্ভবতী মায়ের কতটা উপকার হবে ও তার সন্তানের কতটা উপকার হবে সে সম্পর্কে আমরা জেনে এসেছি। আমরা এই সেকশনে জানবো যে গর্ভাবস্থায় কি কি শাকসবজি খাওয়া যাবেনা যেগুলো খেলে আপনার এবং আপনার বাচ্চার দুজনেরই ক্ষতি হতে পারে যেমন:
  • করলা 
  • কাঁচা পেঁপে 
  • আঙ্গুর 
  • কাঁচামোলা 
  • এলোভেরা 
  • বেগুন
উপরে যে সকল খাদ্যগুলা নাম বলেছি এবং যে সকল সবজিগুলোর নাম বলেছে গর্ভাবস্থায় এ সকল খাদ্য থেকে বিরত থাকুন। এগুলো খেলে আপনার এবং আপনার সন্তানের দুজনেরই ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। ও করোলা খাওয়া কিন্তু এমনিতেই ভালো কিন্তু একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য একটি খুবই বিপদজনক তাই করলা খাওয়া যাবেনা। সঙ্গে কাঁচা পেঁপে এটা একজন গর্ভবতী অবস্থায় না খাওয়াই ভালো এতে আপনারই অনেক উপকার হবে। আর আঙ্গুর একটু টক জাতীয় ফল এজন্য আঙ্গুর তো খাওয়া যাবে প্রথম চার পাঁচ মাস অল্প মাত্রই খাওয়া যাবে কিন্তু শেষের তিন চার মাস একেবারে খাওয়া যাবে না। আরব যে সকল কাঁচা সবজিগুলো খাওয়া যায় সেগুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকুন কারণ সেগুলোতে অনেক পরিমাণ ব্যাকটেরিয়া থাকে এতে আপনার এবং আপনার বাচ্চার দুজনেরই অনেক ক্ষতি হতে পারে। 

গর্ভাবস্থায় লেবু খাওয়া যাবে কিনা সেটি জেনে নিন

গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা বুদ্ধিমান হয়? এই সেকশনে আমরা আলোচনা করব যে গর্ভাবস্থায় লেবু খাওয়া যাবে কিনা। এখন কথা হচ্ছে লেবু খাওয়া ভালো এমন অনেক মানুষ আছে যারা প্রতিদিনই লেবু খেয়ে থাকে এবং লেবু শরবত খেয়ে থাকে। আবার অনেকেরই প্রশ্ন থাকে যে গর্ভবতী অবস্থায় কি লেবু খাওয়া যাবে। তাই এই সেকশনে আলোচনা করব একজন গর্ভবতী অবস্থায় লেবু খেলে তার ক্ষতি হবে নাকি উপকার হবে সে সম্পর্কে এই সেকশনে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। তো চলুন জেনে নিয়া যাচ্ছি গর্ভবতী অবস্থায় লেবু খাওয়া যাবে কিনা 

আমরা ওপরে কিন্তু পড়ে এসেছি যে গর্ভের সন্তানের মারি দাঁত ও বিকাশের গঠনের জন্য আমাদের প্রতিদিন ৮০ থেকে ৯০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি গ্রহণ করতে হবে। এখন ভিটামিন সি কোন কোন ফলে থাকে এটা হয়তো আমরা অনেকেই জানি এবং অনেকেই জানিনা। লেবুতে কিন্তু ভিটামিন সি অনেক মাত্রায় থাকে এজন্য আপনি চাইলে লেবু খেতে পারেন। এবং আপনি লেবুর রস করে খেতে পারেন এতে আপনার উপকারই হবে কোন ক্ষতি হবে না। আর একদিন গর্ভবতী অবস্থায় লেবু খাওয়া প্রয়োজন যেমন লেবু কমলা জাম্বুরার মত বিভিন্ন সাইজ ফল খাওয়া উচিত এতে ভিটামিন সি থাকে। এবং ভিটামিন সি যুক্ত খাবার গুলো গর্ভবতী অবস্থায় খাওয়া জরুরী ও অনেক উপকারী।

গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা ফর্সা হয়

আমরা জানি যে একজন গর্ভ অবস্থা মহিলার গর্ভে সন্তান থাকা অবস্থায় তাদের অনেক ক্ষুধা পায়। এবং অনেক বাধার কারণে তারা ঠিকঠাক মতো খাবার খেতে পারে না। এজন্য বাচ্চার পুষ্টি বৃদ্ধিতে অনেকটা ঘাটতি থেকে যায় আরো অনেকেই চাই যে তাদের বাচ্চার গায়ের রং ফর্সা ও উজ্জ্বল হোক। এজন্য এই সেকশনে আমি কিছু খাবারের তালিকা দিয়ে দিব ও কিছু খাবারের নাম বলে দিব যেগুলো খেলে গর্ভ অবস্থায় বাচ্চা উজ্জ্বল হবে ও ফর্সা হবে। তো চলেন নিচে দেখে নেয়া যাক যে সকল খাদ্যগুলো খেলে বাচ্চা ফর্সা ও উজ্জ্বল হবে।
  • নারিকেল 
  • জাফরান দুধ 
  • দুধ 
  • ডিম 
  • বাদাম 
  • মুড়ি 
  • কমলালেবু 
  • টমেটো
উপরে যে সকল খাবারগুলার নাম বলেছি সে সকল খাবার গুলা খেলে আপনার গর্ভে ধারণ করা বাচ্চা উজ্জ্বল হবে ও ফর্সা হতে অনেকটাই সাহায্য করবে কারণ: 

নারিকেলের ভেতরের যে সাদা অংশটুকু থাকে সেই সাদা অংশটুকু খেলে বাচ্চা গঠনেও বাচ্চার শরীর ফর্সা করতে অনেকটাই সাহায্য করবে। অনেক ডাক্তাররা এই পরামর্শটি দিয়ে থাকে

জাফরান দুধ এমন অনেক গর্ভবতী মহিলা আছে যারা সন্তান প্রসব দেওয়ার পরে ঠিকমতো তার শরীরের দুধ পান করাতে পারে না এজন্য জাফরান দুটি তার সন্তানকে খাওয়ালে তার সন্তান উজ্জ্বল ও ফর্সা হতে অনেকটাই সহায়তা করে 
কমলালেবু এটি খেলে বাচ্চার শরীর গঠনেও পুষ্টি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এতে বাচ্চা উজ্জ্বলতা ও ফর্সা হতে অনেকটাই সহায়তা করে। 

আরো যে সকল খাদ্যগুলো উপরে দিয়েছি সে সকল খাদ্যগুলো নিয়মিত সেবন করলে আপনার কোন ক্ষতি হবে না এ ধরনের উপকারই হবে আরো আপনার বাচ্চার শরীর গঠনে ও তল করতে অনেকটাই সহায়তা করবে। এবং আমার এই ব্লগিং ওয়েবসাইটে এমন অনেক আর্টিকেল আছে যেগুলোতে ফর্সা হওয়ার উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করার অনেক উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা আছে। আপনি চাইলে সে সকল কন্টেন্টগুলোও পড়ে আসতে পারে ও উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করার জন্য এই কনটেন্ট আউট করে আসতে পারেন খন্ডেরটা পড়তে এখানে ক্লিক করুন

গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা কালো হয় জেনে নিন

আমরা কিন্তু এই আর্টিকেলটি পড়ে ইতিমধ্যে জেনে এসেছি যে গর্ভবতী অবস্থায় কিংবা একজন বাচ্চার গায়ের রং ফর্সা হওয়ার সম্পর্কে। এখন আমরা এই সেকশনে জানব যে কি কি খেলে বাচ্চা কালো হয় ও বাচ্চা বৃদ্ধি করতে অনেকটাই ক্ষতিকর সে সকল সম্পর্কে এই সেকশনে কিছু জেনে নিই। ও আমরা অনেকেই জানি যে অনেক খাবার আছে যেগুলো খেলে বাচ্চা কালো হয় তো সে সকল খাবার গুলো সম্পর্কে হচ্ছে সকল খাবারের নামগুলো আমরা জেনে নিই যেগুলো খেলে বাচ্চা কালো হয় 

আমরা উপরের সেকশনে পড়ে এসেছি যে যে সকল খাদ্যগুলো খেলে বাচ্চা ফর্সা হয়। এখন আমি বলব আপনি যদি উপরের যে সকল খাদ্য তালিকা দিয়েছি ওগুলো না খেয়ে থাকেন তাহলে অনেক সময় দেখা যেতে পারে বাচ্চা উজ্জ্বলতার বৃদ্ধি হয় না এবং বাচ্চার শরীরের রং কালো হয় হয়েছে। 

এখন কথা হচ্ছে গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা কালো হয়। গর্ভাবস্থায় কোন কিছু খেলে বাচ্চা কালো হয় না কিন্তু বাচ্চা কালো হওয়ার পিছনে একটি কারণ থাকে যেমন আপনার অনেক সময় ফ্যামিলির উপর ডিপেন্ড করে বাচ্চার গায়ের রং কেমন হবে ও বাবা মায়ের মেলামেশা ওপর ও ডিপেন্ড করে বাচ্চার গায়ের রং কালো হবে কিনা ফর্সা হবে। আর একটা কথা বাচ্চা কালো হওয়া ফর্সা হওয়া এটা নিয়ে আমাদের মাথা না ঘামানো ভালো এটা মহান আল্লাহ তায়ালাই ভালো জানে যে বাচ্চা কালো হবে কিনা ফর্সা হবে। কিন্তু আমরা কিছু উপায় মেনে চলতে পারি, যেগুলো মেনে চললে অনেকটাই সম্ভাবনা আছে বাচ্চা ফর্সা হওয়ার।

গর্ভাবস্থায় চিড়া খাওয়া যাবে কিনা 

গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা বুদ্ধিমান হয়? ও আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ একটি গর্ভবতী মায়ের জন্য বিশেষ উপকারী। ও অনেকেই প্রশ্ন করেছে যে গর্ভাবস্থায় চিরা খাওয়া যাবে কিনা। এমন অনেক ফ্যামিলি আছে যারা চিড়া খেতে পছন্দ করেন এজন্য এই সেকশনে আমি আলোচনা করব যে একজন গর্ব অবস্থায় চিড়া খাওয়া যাবে কিনা। গর্ভ অবস্থায় চিড়া খাওয়া যাবে এতে অনেক উপকার আছে ক্ষতি নেই বললেই চলে আবার ক্ষতি আছে বললেও চলে। তো চলুন জেনে নেয়া থাকবে চিড়া খাওয়া যাবে এবং এরা কিছু প্রকার ও অপকার সম্পর্কে। 
গর্ভাবস্থায়-কি-খেলে-বাচ্চা-বুদ্ধিমান-হয়
গর্ভবতী অবস্থায় চিড়া খাওয়া অনেকটাই উপকারী এটা খেলে কিংবা চিরালকা রাইস বললেই চলে এতে অনেক পুষ্টি পুষ্টি থাকে। গর্ভবতী অবস্থায় চিড়া খাওয়ার উপকারিতা গুলো জেনে নিন: 
  1. চিড়া হালকা রাইস এজন্য একজন গর্ভবতী মায়ের হজম করতে অনেকটাই সাহায্য করে
  2. আমরা জানি চিড়াতে কার্বন-ডাই-অক্সাইড থাকে এতে শক্তি যোগাতে সাহায্য করে 
  3. অনেক চিড়া আছে যেগুলোতে আয়রন থাকে যেমন লাল চিড়াতে আয়রন থাকে একটি খেলে রক্তস্বল্পতা বোধ করতে সাহায্য করে 
  4. চিড়া খেলে পেট পরিষ্কার রাখতে অনেকটাই সাহায্য করে কারণ চিড়াতে ফাইবার থাকে যেটি আপনার কণ্ঠ কাঠিন্য কমাতে অনেকটাই সাহায্য করে। এর ফলে গর্ভবতী অবস্থায় অনেকটাই উপকারী 
  5. আপনি চাইলে এগুলো দুধ ও কলা দিয়ে খেতে পারেন এতে আপনারই উপকার হবে ও পুষ্টি আরো বেড়ে যাবে কারণ দুধ ও কলার পুষ্টি সহ চিটার পুষ্টি অনেকটাই বৃদ্ধি পাবে।
আশাকরি উপরের যে সকল নিয়মগুলো বলে দিয়েছি ও চিড়া খাওয়া একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য উপকারী আবার চিড়া খাওয়াতে অনেক অপকারও আছে। যেমন খুব বেশি পরিমাপে আপনি চিড়া খেতে পারবেন না এটি যেহেতু হালকা জাতীয় খাবার এজন্য আপনার শরীরকে শুকিয়ে দিতে অনেকটাই সাহায্য করবে জন্য খুব বেশি মাত্রায় এটি খাওয়া যাবে না। একটি নিয়মিত খাবেন না নিয়মিত খাবার ফলে আপনার ওজন কমাতেও আপনার শরীর বৃদ্ধি করা থেকে বিরত রাখতে পারে এজন্য আপনি মাঝে মাঝে খেতে পারন কিন্তু নিয়মিত ছেলে অনেক সমস্যা হতে পারে। এখন হয়তো বুঝতে পেরেছেন চিড়া খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।

গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা বুদ্ধিমান হয় - উপসংহার

আজকেরে আর্টিকেলে আমরা অনেক কিছুই জেনেছি যেমন একজন গর্ব অবস্থায় কি খেলে তার বাচ্চা বুদ্ধিমান হয় ও আরো জেনেছি গর্ভবতী অবস্থায় কি কি খাওয়া যাবে কি কি খাওয়া যাবেনা সেগুলো সম্পর্কেও অনেক কিছুই জেনেছি। আমি আশা করব যে আপনারা গর্ভবতী অবস্থায় উপরে যে নিয়মগুলা বলেছিস সে নিয়ম অনুযায়ী চলাচল করুন এতে আপনার অনেক উপকার হবে ও আপনার বাচ্চার অনেক উপকার হবে। আরো চিনেছি যে একজন গর্ভবতী মায়ের কিভাবে প্রথম তিন মাস চলাচল করবে কি কি করবে ও ভালো মন্দ অনেক কিছু সম্পর্কেই আলোচনা করেছি। যে সকল বিষয়ে আলোচনা করেছি সে সকল বিষয়গুলো মেনে চলার চেষ্টা করুন এতে আপনার অনেক উপকার হবে ও আপনার সন্তানেরও অনেক উপকার হবে। 
এখানে আমি কিছু কথা বলব যে আপনার এবং আপনার সন্তানের দুজনেরই শরীর স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে এই সেকশনে কিংবা এই আর্টিকেলে আমি অনেক কিছু অপকার সম্পর্কে বলেছি যেগুলো আপনি অবশ্যই মেনে চলবেন। এগুলো মেনে না চললে আপনার অনেক সমস্যা হবে যেমন আপনার বাচ্চা প্রসব দেয়ার সময় অনেক কষ্ট হবে। আবার আপনার বাচ্চারও অনেক সমস্যা হতে পারে এই কারণে আপনি চেষ্টা করবেন সে সকল নিয়মগুলো মেনে চলার ও যে সকল খাদ্যগুলো খাওয়া নিষেধ সকল খাদ্য খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। তো আজকে এ পর্যন্তই নেক্সট আর্টিকেলে আবার দেখা হবে ও যদি কোথাও ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে ছোট মানুষ হিসেবে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন আল্লাহ হাফেজ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url