বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম করার পদ্ধতি - বাংলাদেশে অনলাইনে ইনকাম করার ৫টি জনপ্রিয় পদ্ধতি

ঘরে বসে মোবাইলে আয় 

বাংলাদেশের অনলাইন ইনকাম করার পদ্ধতি? বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে অনলাইনে ইনকাম করা খুবই সহজ। আর আজকে আমি এই আর টিকেলে আপনাদেরকে বাংলাদেশে অনলাইনে ইনকাম করার ৫টি জনপ্রিয় পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করব।

আবার আপনি ঘরে বসে বাংলাদেশে অনলাইনে ইনকাম করতে পারবেন। অল্প কিছু কাজ করে নিজের ঘরে বসে থেকেই আপনি অনলাইনে ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং জেনে থাকেন তাহলে অনলাইনে ইনকাম করা আপনার জন্য আরো সহজ। 

• বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম করার পদ্ধতি 
• মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং করে আয়
• ব্লগ লিখে কিংবা ব্লগিং করে আয় 
• ঘরে বসে গুগল অ্যাডসেন্স থেকে আয়
• অনলাইনে মার্কেটিং করে আয় 
• অনলাইনে নিত্যপণ্য সেল করে আয় 
• সোশ্যাল মিডিয়াতে মার্কেটিং করে আয় করার উপায় 
• বাংলাদেশে ইনকাম করার ৫টি জনপ্রিয় পদ্ধতি 
• ঘরে বসে ইউটিউব থেকে আয় 
• বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম করার পদ্ধতি - উপসংহার

বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম করার পদ্ধতি? আজকে আপনাদের এই আর্টিকেলে আমি বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম করার পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করব ও ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম করা সম্পর্কে আলোচনা করব। তো প্রথমে আমি একটা কথা বলি যে এই ডিজিটাল যুগে এসে আপনার হাতে থাকা একটি মোবাইল ফোন দিয়ে আপনি অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনার হাতে যদি একটা মোবাইল ফোন থাকে তাহলে সেই মোবাইল ফোন দিয়ে অল্প কিছু কাজ করে আপনি দিনে ৫০০ থেকে হাজার টাকার উপরে ইনকাম করতে পারবেন। বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম করার পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নি ও কয়েকটি উপায় জেনে নি ন যে কিভাবে বাংলাদেশে অনলাইনে ইনকাম করা যায়। 

বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম করার পদ্ধতি ও বাংলাদেশে ইনকাম করার ৫টি জনপ্রিয় পদ্ধতি এই সম্পর্কে আজকের পাটিকেলে আলোচনা করছি তুই বর্তমান সময়ে অনলাইনে ইনকাম করা ও ঘরে বসে থেকে টাকা পাওয়া দুটোই একই। আপনি চাইলে অনলাইনে এমন অনেক ওয়েবসাইট আছে এপ্স আছে যেখানে অল্প কিছু কাজ করে আপনি দিনে ৫০০ থেকে হাজার টাকা ইনকাম করতে পারেন। ২০২৪ সালের অনলাইনে ইনকামের একটি সেরা প্ল্যাটফর্ম ছিল আর 2025 সালে এসে এটা আরো উন্নতি হয়েছে। এখন আপনি আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোনটা দিয়ে ভিডিও দেখে অ্যাড দেখে কিংবা ক্লিক করেও টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আবার লেখালেখি করেও আপনি ইনকাম করতে পারবেন। যারা লেখালেখি করতে পছন্দ করেন তারা অর্ডিনারি আইটিতে মাসে ১৫০০০ টাকা বেতনে চাকরি করতে পারবেন ঘরে বসে ও অনলাইনেই পেমেন্ট নিতে পারবেন।

বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম করার পদ্ধতি এর মধ্যে মার্কেটপ্লেস এ ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করা অনেক সুবিধা। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ জেনে থাকেন কিংবা ফ্রিল্যান্সিং এর কোন সেক্টরে অভিজ্ঞতা থাকে। তাহলে আপনি মার্কেটপ্লেসে কাজ করে সেখান থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। মার্কেটপ্লেস থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করবেন। আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের কোন সেক্টরে এক্সপার সে অনুযায়ী মার্কেটপ্লেসে কাজ খুলবেন ও বায়ারদেরকে আপনার স্কিল ও দক্ষতা দেখিয়ে তাদের থেকে কাজ নিতে পারবেন। আবার সেই কাজ কমপ্লিট করে দিলে সেখান থেকে আপনি ভালো একটা অ্যামাউন্ট এর টাকা পাবেন।

আবার আপনি চাইলে মার্কেটপ্লেসে আপনার দক্ষতা ও স্কিল অনুযায়ী দু-একটা প্রজেক্ট তৈরি করে রাখতে পারেন ও কোন বার যদি আপনার প্রোফাইল দেখে আপনার সেই প্রজেক্টই পছন্দ করে তাহলে সেই প্রজেক্টে আপনি ভাল একটা এমাউন্টে সেই বায়ার কাছে সেল করতে পারবেন। আবার আপনার প্রজেক্টটা যদি বায়ার কাছে ভালো লাগে তাহলে পরবর্তীতে আবার আপনাকে প্রোজেক্টের জন্য রিকোয়েস্ট করবে ও কাজ শুরু করার আগে আপনাকে অ্যাডভান্স ফিফটি পার্সেন্ট পেমেন্ট দিয়ে আপনাকে প্রজেক্ট শুরু করতে বলবে ও আপনি প্রজেক্টটি কমপ্লিট করে দিলে বাকি ৫০% পেমেন্ট করে আপনার থেকে প্রজেক্টটি হ্যান্ডওভার করে নেবে। তো সবাই বুঝতেই পারছেন মার্কেটপ্লেস থেকে কিভাবে আয় করবেন।

বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম করার পদ্ধতি ও ব্লক কিংবা ব্লগিং করে আয় করার পদ্ধতি সম্পর্কে এই সেকশনে আলোচনা করব। তো প্রথমেই আমি বলি যে যারা ব্লগ লিখতে পছন্দ করেন কিংবা ব্লগিং করতে পছন্দ করেন তাদের জন্য অনলাইন প্লাটফর্ম বর্তমান সময়ে অনেক জনপ্রিয়। কারণ যারা লেখালেখি করতে ভালোবাসেন তাদের জন্য অনলাইন প্লাটফর্মে বর্তমান সময়ে অনেক কাজ আছে। যেমন আপনি আর্টিকেল লিখতে যদি পছন্দ করেন যে কোন ওয়েবসাইটের জন্য কিংবা যে কোন ফেসবুক পেজের জন্য আপনি চাইলে আর্টিকেল রাইটার হিসেবে জব করতে পারেন ও ভালো একটা এমাউন্টের স্যালারি পেতে পারেন। তো বুঝতেই পারছেন যে ব্লগ লিখে কিভাবে টাকা ইনকাম করবেন। আবার বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম করার ৫টি জনপ্রিয় পদ্ধতির মধ্যে একটি পদ্ধতি।

আবার আপনি যদি মনে করেন যে আমি নিজে আমার ওয়েবসাইটে ব্লগ লিখে ইনকাম করব তাও আপনি পারবেন। প্রথমত আপনাকে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে ও সেই ওয়েবসাইটে রেগুলার কনটেন্ট লিখতে হবে লিখে কন্টেন পাবলিশ করতে হবে। যখন আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর সংখ্যা বাড়বে তখন আপনি গুগল এডসেন্সের আবেদন করতে পারবেন ও গুগল এডসেন্স এর আবেদন এপ্রুভ হয়ে গেলে সেখানে বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন ঘরে বসে কিংবা বাংলাদেশে। আবার আপনি চাইলে সেই ওয়েবসাইট টি আবার সেল করে দিতে পারেন। বর্তমানে এডসেন্স অ্যাপ্রুভ হওয়া ওয়েবসাইটের দাম অনেক। তাহলে আশা করি বুঝতে পেরেছেন যে ব্লগ লিখে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়।

বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম করার পদ্ধতি এর মধ্যে ঘরে বসে গুগল এডসেন্স থেকে আয় করা একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। যেখানে আপনি কিছুদিন ওয়েস্ট করে আজীবন সেখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন। আপনার যদি গুগল এডসেন্স এপ্রুভ হয়ে থাকে তাহলে আপনি গুগল এডসেন্স থেকে অল্প কিছু কাজ করে সারাজীবন সেখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন। আর বিশ্বের বর্তমানে গুগল এডসেন্স থেকে ইনকামের হার প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে। এমন বাংলাদেশেও এডসেন্স থেকে ইনকামের হার বেড়েই চলেছে। তো বুঝতেই পেরেছেন যে ঘরে বসে গুগল এডসেন্স থেকে কিভাবে আয় করবেন। 

এখন কথা হচ্ছে এডসেন্স থেকে কিভাবে আয় করবেন এডসেন্স থেকে আয় করার জন্য প্রথমত আপনার একটি ওয়েবসাইট প্রয়োজন হবে। ও সেই ওয়েবসাইট থেকে আপনার নিজের মত কাস্টমাইজ করে রেগুলার কনটেন্ট লিখতে হবে ও সেই কনটেন্ট ওয়েবসাইটে পাবলিশ করতে হবে। দুই তিন মাস রেগুলার কনটেন্ট লেখার পরে যখন আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটরের সংখ্যা বেড়ে যাবে। তখন আপনি গুগল এডসেন্সের আবেদন করতে পারবেন। আর একবার যদি আপনার গুগল এডসেন্স অ্যাপ্রুভ হয়ে যায় তাহলে আপনি আজীবন বসে থেকে ইনকাম করতে পারবেন। আপনার সেই ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে গুগলের মাধ্যমে আজীবন সেই এডসেন্স থেকে আপনি লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এখন হয়তো খুব ভালো করে বুঝে গেছেন যে এডসেন্স থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায়। ও বাংলাদেশে অনলাইনে ইনকাম করার ৫টি জনপ্রিয় পদ্ধতি এর মধ্যে এটি একটা বললেই চলে।

বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম করার পদ্ধতি এর মধ্যে অনলাইনে মার্কেটিং করে আয় করা একটু অন্যতম পদ্ধতি। এখানে আপনি মার্কেটিং করেও ইনকাম করতে পারবেন। আপনার ঘরে বসে থেকে আপনি মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারবেন। অনলাইনে মার্কেটিং করার জন্য প্রথমত আপনার একটি ডিভাইস লাগবে সেটি আপনার একটি মোবাইল ফোন হলেও হবে। তো অনলাইনে মার্কেটিং করে আয় তো করব ঠিক আছে তো এটা কিভাবে অনলাইনে মার্কেটিং করব মার্কেটিং থেকে কিভাবে আয় করা সম্ভব সে বিষয়ে বিস্তারিতভাবে এই সেকশনে আলোচনা করব। তো চলুন জেনে নেয়া যাক যে অনলাইনে মার্কেটিং করে কিভাবে আয় করা যায়। 

সাপোজ মনে করেন আপনার একটি ফুলের বাগান আছে এবং সেই বাগানের ফুল আপনি বিক্রি করতে যাচ্ছেন। সেই জন্য আপনি অনলাইনে একটি পোস্ট করেছেন যে আমি আমার বাগানের ফুল বিক্রি করব। ও পোস্ট করার পরে যতগুলা রিপ্লাই আসবে কিংবা যতজন লোক মেসেজ দিবে যে আমি আপনার ফুল কিনতে চাই। সেই লোকদেরকে কিংবা সেই লোকদের সাথে কথা বলে তাদেরকে ভালো মতন বুঝিয়ে আপনার কাস্টমার করাকেই বোঝায় মার্কেটিং। হয়তো বুঝতে পারেননি। আপনার ফুল নেবার জন্য যতজন লোক মেসেজ করবে সবাই তো আর ফুল নিবে না। আপনি যাদেরকে বুঝিয়ে আপনার ফুল নিতে বাধ্য করবেন ও যারা আপনার কথা শুনে আপনার ফুল নিবে তারা আপনার কাস্টমার আর এই কাস্টমারগুলোকে বানানোর হচ্ছে মার্কেটিং। বাংলাদেশে অনলাইনে ইনকাম করার ৫টি জনপ্রিয় পদ্ধতি এর মধ্যে এটি একটি পদ্ধতি।

বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম করার পদ্ধতি এর মধ্যে আমরা জানি যে অনলাইনে নিত্যপণ্য সিল করা। একটি অনলাইন ইনকামের মধ্যেই পড়ে। আর বর্তমান যুগে অনলাইনে সব কিছু সেল করা যায় আর অনলাইনে নিত্যপণ্য সিল করে আপনি ঘরে বসে ইনকাম করতে পারবেন আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোনটা দিয়ে। আপনার যদি একটি ফেসবুক পেজ থেকে থাকে তাহলে আপনি সেই পেজ থেকে আপনার নিত্যপণ্য সেল করে ইনকাম করতে পারবেন। হয়তো বুঝতে পারেননি উপরে আমি মার্কেটিং এর কথা নিশ্চয়ই বলে এসেছি সেই মার্কেটিং করা আর অনলাইনে নিত্যপণ্য সিল করা দুটোই একই। তারপরেও আমি এখানে আরেকটু ভালো করে বুঝিয়ে দিতাছি।

মনে করেন যে আপনি জামাকাপড় তৈরি করতে পছন্দ করেন ও আপনি অনেক জামাকাপড় তৈরি করে আপনার ঘরে রেখে দিয়েছেন যে কেউ কিনতে চাইলে সেগুলো বিক্রি করে দেবেন। তো আপনার ঘরে শুধু থুয়ে দিলেই তো আর বিক্রি হবে না। বিক্রি করার জন্য আপনি যখন সেই জামাগুলোর ছবি তুলে আপনার ফেসবুক পেজে পোস্ট করবেন। তখন আপনার সে জামাগুলো কিন্তু অনেকেই কিনতে চাইবে। ও আপনার সাথে তারা যোগাযোগ করে আপনার সেই প্রোডাক্টটি কিংবা আপনার সেই জামাটি টাকার বিনিময়ে আপনার থেকে নিয়ে নিবে। তাহলে আশা করি বুঝতে পেরেছেন যে অনলাইনে সেল করে কিভাবে ইনকাম করা যায়। অনলাইনে যে কোন জিনিস সেল করার জন্য প্রথমত আপনার একটি ফেসবুক আইডি কিংবা একটি ফেসবুক পেজ লাগবে অবশ্যই।

বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম করার পদ্ধতি ও সোশ্যাল মিডিয়াতে মার্কেটিং করে আয় করার উপায় সম্পর্কে আমরা এই সেকশনে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব ও সোশ্যাল মিডিয়াতে মার্কেটিং করে কিভাবে আপনি আয় করবেন সে বিষয়েও বুঝিয়ে বলব ও দেখিয়ে দিব যে কিভাবে সোশ্যাল মিডিয়াতে মার্কেটিং করে আয় করতে পারবেন। এখন কথা হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়াতে মার্কেটিং করে আয় করার জন্য প্রথমত আপনার একটি ডিভাইস প্রয়োজন হবে। কারণ একটি ডিভাইড ছাড়া আপনি সোশ্যাল মিডিয়াতে মার্কেটিং করতে পারবেন না ও সেই ডিভাইসে ইন্টারনেট কানেকশন থাকা লাগবে। কারণ সবাই জানেন যে ইন্টারনেট ছাড়া সোশ্যাল মিডিয়াতে কোন কিছুই করা যায় না। 

এখন সোশ্যাল মিডিয়াতে আয় করার জন্য আপনার যদি কোন দক্ষতা থেকে থাকে তাহলে সেই দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে আপনি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ইনকাম করতে পারবেন। আবার আপনার যদি কোন দক্ষতা না থেকে থাকে তাহলে আপনি কোন আইটি সেন্টার থেকে কিংবা অনলাইনে কোন কোর্স করে দিতে পারেন। সোশ্যাল মিডিয়াতে মার্কেটিং করার জন্য প্রথমত আপনাকে একটি আপনার ইউটিউব চ্যানেল কিংবা ১০কের ওপর ফলোয়ার আছে এমন একটি ফেসবুক পেজ লাগবে। তাহলে আপনি সোশ্যাল মিডিয়াতে মার্কেটিং করে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। সেই ফেসবুক পেজে আপনি ছোটখাটো কোম্পানির প্রোডাক্টের এড চালিয়ে কিংবা প্রোডাক্টের মার্কেটিং করে আপনি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ইনকাম করতে পারবেন। বাংলাদেশে অনলাইনে ইনকাম করার ৫টি জনপ্রিয় পদ্ধতি এর মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং একটি অন্যতম প্লাটফর্ম।

বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম করার পদ্ধতি ও বাংলাদেশের ইনকাম করার পাঁচটি জনপ্রিয় পদ্ধতি সম্পর্কে এই সেকশনে আলোচনা করব। ২০২৫ সালে অনলাইনে ইনকাম করার অনেক প্লাটফর্ম রয়েছে যেখানে আপনি অল্প একটু কাজ করে দিনে ৫০০ থেকে ১০০০ টাকার উপরে ইনকাম করতে পারবেন। তো আজকে আমি আপনাদেরকে বাংলাদেশে অনলাইনে ইনকাম করার কয়েকটি প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিব ও দেখিয়ে দিয়ে দিব কিভাবে সেখান থেকে ইনকাম করবেন।

• ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম 
• ফেসবুক মার্কেটিং করে ইনকাম 
• ইউটিউব মার্কেটিং করে ইনকাম 
• ব্যবসা করে ইনকাম করা
• কোন পণ্য সেল করে কিংবা ক্রয় করে ইনকাম

বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম করার পদ্ধতি এর মধ্যে ইউটিউব সারা বিশ্বে অনেক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। এই ইউটিউব থেকে আপনি মাসের লক্ষাধিক টাকার উপরে ইনকাম করতে পারবেন শুধু ইউটিউবে কনটেন্ট ভিডিও আপলোড করে। এখন সবার মনে একটি প্রশ্ন আসতে পারে যে ঘরে বসে ইউটিউব থেকে কিভাবে আয় করা সম্ভব। হ ভাই আপনি চাইলেই সম্ভব যে ঘরে বসে ইউটিউব থেকে আয় করা খুবই সম্ভব। বর্তমান ডিজিটাল যুগে এসে আপনি যে কোন অনলাইন কাজের ভিডিও আপনার ফোনে রেকর্ড করে সেই ভিডিওটিকে এডিট মডিফাই করে যদি ইউটিউবে পোস্ট করেন ও সেই ভিডিওতে যদি ভালো রিয়েক্ট ভালো ভিউ আছে তাহলে আপনি সেই ভিডিও থেকে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তো আশা করি বুঝতে পেরেছেন যে ইউটিউব থেকে ঘরে বসে কিভাবে আয় করবেন। 

আবার ইউটিউব থেকে আপনি চাইলে ফানি ভিডিও স্যাড ভিডিও ও ভালো ভালো গল্প শেয়ার করে ও আপনি ইউটিউব থেকে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যেমন আপনার যদি পাঁচ ছয় জন ফ্রেন্ড সার্কেল মিলে যদি আপনারা কোন ফানি ভিডিও তৈরি করে সেই ভিডিওটাকে এডিট মডিফাই করে ইউটিউবে যদি পোস্ট করেন ও সেই পোস্টে যদি ভালোম মতন রিয়েক্ট ভিউ ওয়াচ টাইম আছে তাহলে আপনি সেই ভিডিও থেকে লক্ষ্যাদিক টাকার উপরে ইনকাম করতে পারবেন। তো আশা করি এখন ভাল করে বুঝতে পেরেছেন যে ইউটিউব থেকে ঘরে বসে কিভাবে টাকা ইনকাম করবেন। আবার বাংলাদেশ অনলাইন অনলাইনে করার ৫টি জনপ্রিয় পদ্ধতি এর মধ্যে আমি বলব ইউটিউব সেরা।

বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম করার পদ্ধতি ও বাংলাদেশে অনলাইনে ইনকাম করার ৫টি জনপ্রিয় পদ্ধতি সম্পর্কে ইতিমধ্যে আমি উপরে আলোচনা করে এসেছি। আর আমি আজকে উপরেই যতগুলো কথা বলেছি সেই সব কথাগুলো ভাই সত্য এবং এই সকল কাজ আমি নিজে করি ও নিজে করে অভিজ্ঞতা অর্জন করে আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছি। এখন আপনারা চাইলে এই কাজগুলো আপনারা করেন অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন ও আপনি চাইলে নিজেই একটি প্রতিষ্ঠানও তৈরি করে কাজ করাতে পারবেন। 

আবার বাংলাদেশে  অনলাইনে করার ৫টি জনপ্রিয় পদ্ধতি এর মধ্যে ফ্রিল্যান্সিং, ইউটিউব ও ফেসবুক মার্কেটিং এই তিনটা বাংলাদেশে কিংবা গোটা বিশ্বে অনেক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। আপনি চাইলে এই তিনটার মধ্যে যে কোন একটি বেছে নিতে পারেন আপনার অনলাইনে জীবনযাত্রা শুরু করার জন্য। বর্তমান সময়ে এগুলোতে অল্প সময়ে ওয়েস্ট করে আপনি অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আবার আপনি যদি ইনভেস্ট করতে পারেন তাহলে আরও বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আর বর্তমান সময়ে তো সবাই জানেন যে ইনভেস্ট ছাড়া কোন ইনকামের পথ নাই। তারপরেও আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং শিখেন তাহলে এখানে বিনা ইনভেস্ট ছাড়া ইনকাম করতে পারবেন। আশাকরি সবাই বুঝতে পেরেছেন যে বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম করার পদ্ধতি ও বাংলাদেশে অনলাইনে ইনকাম করার ৫টি জনপ্রিয় পদ্ধতি সম্পর্কে জেনেছেন আশা করছি যে এগুলো করে আপনি আপনার জীবনযাত্রা শুরু করতে পারেন।